রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৫:৩৭:৩৩

বাদ পড়ছে বেশির ভাগ বিএনপি

বাদ পড়ছে বেশির ভাগ বিএনপি

ঢাকা : পৌরসভা নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনে ১৩ জেলার ১৮টি পৌরসভায় মেয়র পদে ২৩ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে আছেন বিএনপির আটজন। তাদের মধ্যে চারজনই দলটির মনোনীত। এ ছাড়া বাতিল হয়েছে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ ছয়জন এবং জাতীয় পার্টির তিনজনের। জামায়াতের অন্তত দুজনের মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়েছে, যারা স্বতন্ত্র হিসেবে প্রার্থী হতে চেয়েছেন। হলফনামায় তথ্য গোপন, বাড়ির কর পরিশোধ না করা, সংযুক্ত ভোটার তালিকায় গরমিল, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ না দেওয়াসহ বিভিন্ন কারণে মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এসব কারণ নিয়ে দু-এক জায়গায় বিতর্ক তৈরি হয়েছে। যেমন—মুন্সীগঞ্জের মীরকাদিমে বাড়ির কর পরিশোধ না করায় বিএনপি প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। যদিও তিনি দাবি করেছেন, বাড়িটি তার শ্বশুরের। একই পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে। তার মনোনয়নপত্র বাতিলের জন্য বিএনপি প্রার্থী আবেদন করেছেন।গতকাল শনিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয়েছে। চলবে আজ রবিবার পর্যন্ত। নিয়ম অনুযায়ী তিন দিনের মধ্যে মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘বিভিন্ন কারণে প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে। এ কারণে কিন্তু সুযোগ শেষ হয়ে যায় না। আপিলে প্রার্থিতা না পেলে তার আদালতেও যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। সকল তথ্য সঠিক হলে সেখানে প্রার্থী ন্যায়বিচার পাবেন।’ জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বলেন, ‘যেকোনো ছোট ভুলকে অবহেলা করা উচিত নয়। প্রার্থীদের প্রতিটি বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত। সামান্য বিষয়কে অবহেলা করার কারণে তারা পরবর্তী সময়ে বড় বিষয়গুলোকে উপেক্ষা করে। তাই আমি মনে করি, প্রার্থীদের কোনো ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া উচিত নয়।’ নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘রিটার্নিং অফিসাররা যথাযথভাবে মনোনয়নপত্র বাছাই করছেন।’ গত বৃহস্পতিবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। দেশের ২৩৫টি পৌরসভায় মেয়র পদে এক হাজার ২২৩, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৯ হাজার ৭৯৮ ও সংরক্ষতি কাউন্সিলর পদে এক হাজার ৬৬৮ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এবারই প্রথম মেয়র নির্বাচন হবে দলীয় প্রতীকে। দলগুলোর প্রত্যয়নের ভিত্তিতে দলীয় প্রার্থী মনোনয়ন পাচ্ছে। নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৩ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। পরদিন শুরু হয়ে যাবে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার। ভোটগ্রহণ হবে ৩০ ডিসেম্বর। বিস্তারিত জানিয়েছেন বিশেষ প্রতিনিধি, নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা : ফেনী : ফেনী পৌরসভায় সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান বকুল ও পরশুরামে পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান স্বপনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তারা দুজনই দলের মনোনীত প্রার্থী। জেলার রিটার্নিং অফিসার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. এনামুল হক সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন। পরশুরামে বিএনপির প্রার্থীর মনোনয়নপত্র শেষ পর্যন্ত বাতিল হলে এই পৌরসভায় বর্তমান মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী সাজেল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হবেন। নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, পরশুরামে বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ১৫ হাজার টাকা জামানতের পরিবর্তে ১০ হাজার টাকা জামানত দিয়েছেন। এ ছাড়া তাঁর প্রস্তাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রেও ভুল রয়েছে। তিনি একটি ফৌজদারি মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেও বিষয়টি হলফনামায় গোপন রাখেন। অন্যদিকে ফেনী পৌর নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ফজলুর রহমান বকুল ৪৭ মামলার আসামি এবং তিন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। কিন্তু তিনি হলফনামায় সেটা জানাননি। এ ছাড়া তিনি ১৯৯৬ ও ১৯৯৭ সালে ফেনী বাজারের ইজারাদার ছিলেন। তাঁর কাছে পাওনা ইজারার এক লাখ ৪৮ হাজার টাকা পরিশোধ করেননি। চাঁদপুর : জেলার ছেঙ্গারচর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সারোয়ারুল আবেদিন খোকনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। রিটার্নিং অফিসার মো. মফিজুল ইসলাম যাচাই-বাছাই শেষে এই ঘোষণা দেন। ওই সময় সারোয়ারুল আবেদিন খোকন বা তার কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। রিটার্নিং অফিসার মফিজুল ইসলাম জানান, সারোয়ারুল আবেদিন মনোনয়নপত্রে বলেছেন তিনি উচ্চ মাধ্যমিক পাস। কিন্তু শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ জমা দেননি। এ ছাড়া আয়করের কাগজপত্র অসম্পূর্ণ থাকায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। সারোয়ারুল আবেদিন খোকনের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় এ নিয়ে তাঁর কোনো প্রতিক্রিয়া জানা সম্ভব হয়নি। তবে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ইচ্ছাকৃতভাবে আমাদের প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আমরা নির্বাচন কমিশনে আপিল করব।’ আপিলে শেষ পর্যন্ত যদি বিএনপি প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলই থাকে তাহলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র হয়ে যাবেন নৌকা প্রতীকের রফিকুল ইসলাম জর্জ। মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জের মীরকাদিম পৌরসভায় বিএনপি প্রার্থী মো. শামসুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তিন হাজার ৪৫৭ টাকা হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়ার কারণে তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে বলে রিটার্নিং অফিসার ফয়সাল কাদের জানান। এ ছাড়া এই পৌরসভায় স্বতন্ত্র হিসেবে জমা দেওয়া আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী জামান হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর যথাযথ না হওয়ায়। বিএনপি প্রার্থী শামসুর রহমান দাবি করেছেন, যে বাড়িটির হোল্ডিং ট্যাক্স বকেয়া আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে সেই বাড়ির মালিক তিনি নন, তার শ্বশুর। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বর্তমান মেয়র আওয়ামী লীগ প্রার্থী শহিদুল ইসলাম শাহিন এই কর বকেয়া দেখিয়েছেন। তিনি এ বিষয়ে আপিল করবেন। তবে রিটার্নিং অফিসার বলেছেন, পৌরসভার সচিব স্বাক্ষরিত বকেয়া তালিকা অনুযায়ী বিধিমোতাবেক শামসুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এদিকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শহিদুল ইসলাম শাহিনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের নির্দেশে দায়ের করা বাড়ি দখল মামলার বিষয়টি হলফনামায় গোপন করার অভিযোগ উঠেছে। তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের জন্য আবেদন করেছেন বিএনপি প্রার্থী। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ প্রার্থী শহিদুল ইসলাম শাহিন অভিযোগ তুলেছেন, আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী মনসুর আহম্মেদ কালামের মনোনয়নপত্রে খরচের খাতে তিন লাখের পরিবর্তে ২৮ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। তার পরও মনোনয়নপত্রটি বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এটি সঠিক হয়নি দাবি করে জানান, এ বিষয়ে তিনি আপিল করবেন। এই পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে তিনজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। শেরপুর : শেরপুর পৌরসভায় মেয়র পদে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মীর দেলোয়ার হোসেন দিলুর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দলীয় প্রত্যয়নপত্র না থাকায় তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এ বিষয়ে কিছু বলতে চাননি মীর দেলোয়ার। তবে তিনি বলেন, ‘আমি আমার প্রার্থিতা বৈধ করার জন্য আইনের আশ্রয় নেব।’ এ পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে দুজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। হবিগঞ্জ : চুনারুঘাট পৌরসভার দুই স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে গেছে। তাঁরা হলেন—ইতেফাখরুল গনি খায়রু ও জামায়াত নেতা মীর সাহেব আলী। ভোলা : ভোলা পৌরসভায় মেয়র পদে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি খন্দকার আল-আমিনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তিনি দলের মনোনীত নন। চুয়াডাঙ্গা : জেলার তিনটি পৌরসভায় মেয়র পদে চারজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মজিবুল হক মালিকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এ পৌরসভায় তিনজন সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। আলমডাঙ্গায় মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে বাতিল হয়েছে একজনের মনোনয়নপত্র। দামুড়হুদার দর্শনায় মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ও পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহারুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। রাঙামাটি : মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান দীপুর সমর্থনে জমা দেওয়া ভোটারদের সব স্বাক্ষর সঠিক প্রমাণিত না হওয়ায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে দুজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। ফরিদপুর : বোয়ালমালী পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী যুবলীগ নেতা মো. মনিরুজ্জামান মৃধা লিটনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এ ছাড়া সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। নগরকান্দা পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। কুমিল্লা : লাকসাম পৌরসভায় মেয়র পদে দুজন জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মোখলেছুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম ফারুকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে দুজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। চৌদ্দগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গোলাম রাব্বানী নয়ন ওরফে নয়ন বাঙ্গালী ঋণখেলাপি হওয়ায় তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি মনোনীত খোরশেদ আলম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির সাহাব উদ্দিনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। রাজশাহী : আড়ানী পৌরসভায় তিন মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—বর্তমান মেয়র পৌর বিএনপির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন ও জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ পারভেজ কলিন্স। রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হামিদুল ইসলাম জানান, নজরুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে হলফনামায় তাঁর স্বাক্ষর না থাকায়। মতিউর রহমান ও মাসুদ পারভেজ কলিন্সের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে ১০০ জন ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত আইডি কার্ডের ফটোকপি না দেওয়ায়। এ পৌরসভায় সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে একজন এবং চারঘাটে সাধারণ কাউন্সিলর পদের ১০ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। যশোর : বাঘারপাড়ায় সাত মেয়র প্রার্থীর মধ্যে দুজন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে তিনজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। মেয়র প্রার্থী দুজন হলেন—আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী আবদুর রউফ ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম। যশোর পৌরসভায় সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে দুজন এবং চৌগাছা পৌরসভায় একই পদের দুজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। বাগেরহাট : স্বতন্ত্র প্রার্থী বাগেরহাট সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনা হাসিবুল হাসান শিপনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে পাঁচজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। মোরেলগঞ্জ পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে চারজন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে পাঁচজনের মনোনয়পত্র বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া গোপালগঞ্জ পৌরসভার সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৯ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদের তিনজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে দুজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। পাবনার চাটমোহর পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদপ্রার্থী এবং ঈশ্বরদীতে একই পদের একজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। রংপুরের বদরগঞ্জ পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে আটজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তথ্য গোপন করায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। -কালেরকণ্ঠ ০৬ ডিসেম্বর,২০১৫/এমটি নিউজ২৪/এসবি/এসএস

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে