সোমবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৮, ০৯:৪০:২৩

শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়ায় বিএনপির প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত, চিঠি পাচ্ছেন যারা

 শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়ায় বিএনপির প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত, চিঠি পাচ্ছেন যারা

নিউজ ডেস্ক: দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দীর্ঘ তালিকা সংক্ষিপ্ত করে এনেছে বিএনপি। গত তিন দিন টানা বৈঠক করেছে মনোনয়ন বোর্ড। এখন চলছে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্মতিক্রমে মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করছে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশির ভাগ আসনেই দলের প্রার্থী কে হবেন, সে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে বিএনপি। এখন ২০ দলীয় জোট ও ঐক্যফ্রন্টের সাথে সমন্বয় করে পুরো প্রক্রিয়া শেষ করা হবে। ২০ দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে কত আসন দেয়া হবে, তা এখনো ঠিক হয়নি। দুই জোটের শরিকেরা ১০০টির মতো আসন দাবি করেছে বিএনপির কাছে। এর মধ্যে জামায়াত ৫১টি এবং এই জোটের অন্য শরিকদের ন্যূনতম দাবি ২০ আসন। আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের চার শরিক গণফোরাম, জেএসডি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও নাগরিক ঐক্য কমপক্ষে ৩০-৩৫টি আসন চায়। এ সপ্তাহে জোট ও ফ্রন্টের সাথে বৈঠক করে আসন বণ্টনের এ বিষয়টি সুরাহা করা হবে বলে জানা গেছে।

বিএনপির তালিকা চূড়ান্ত

প্রার্থীদের সোমবার থেকে চিঠি দেবে বিএনপি। গুলশান কার্যালয় থেকে বিকেল ৪টায় দলের প্রত্যয়নপত্র বিতরণের এ কার্যক্রম শুরু হবে বলে একাধিক নেতা জানিয়েছেন।

জানা গেছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরামর্শক্রমে গতরাতে আবারো প্রার্থী তালিকায় সংযোজন বিয়োজন করা হয়। ২৩০ থেকে ২৪০ আসনে দলের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। বেশ কিছু আসনে একাধিক প্রার্থীকে প্রত্যয়নপত্র দেয়া হবে। এসব জায়গায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগে দেয়া হবে চূড়ান্ত নির্দেশনা।

বিএনপির মনোনয়ন বোর্ডের একাধিক সদস্যের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তরুণ প্রার্থীদের চেয়ে নির্বাচনে অভিজ্ঞতা আছে, সাংগঠনিক শক্তি দিয়ে ভোটের মাঠে টিকে থাকতে পারবেÑ এমন প্রার্থীদের এবার অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের বিবেচনায় নেয়া হয়েছে বেশি। তরুণেরাও পাচ্ছেন দলের মনোনয়ন, তবে সে সংখ্যা খুব বেশি নয়। কারাগারে কিংবা দেশের বাইরে থেকে দলের বেশ কিছু নেতা নির্বাচন করতে চাইলেও তাতে বিএনপির হাইকমান্ড তেমন আগ্রহ দেখায়নি।

সারা দেশে প্রার্থীর কোনো সঙ্কট না থাকলেও রাজধানীর আসনগুলোতে ‘হেভিওয়েট’ প্রার্থী পাচ্ছে না বিএনপি। দলটিকে তাই মহানগরের ১৫টি আসনের মধ্যে বেশ কয়েকটি ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের ছেড়ে দিতে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে এসব আসনে ঐক্যফ্রন্ট থেকে হেভিওয়েট নেতা বেছে নেয়া হবে।

ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ এক নেতা জানান, ঢাকার আসনে প্রার্থী দেয়ার ক্ষেত্রে চমক দেবে ঐক্যফ্রন্ট। দু-এক দিনের মধ্যে তা পরিষ্কার হবে। যেসব নেতা ঢাকার আসনে নির্বাচন করার আলোচনায় আছেন তাদের বাইরেও আরো কয়েকজনের নাম অন্তর্ভুক্ত হতে পারে; যারা সমাজে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি হিসেবেই পরিচিত।

বিএনপির এক নেতা বলেছেন, মামলা জটিলতা, দেশের বাইরে থাকা কিংবা কারাগারে থাকায় ঢাকার বেশ কিছু আসনে হেভিওয়েট প্রার্থীর অভাব দেখা দিয়েছে। এসব আসনে দলের একাধিক প্রার্থী আছেন, কিন্তু তারা জাতীয় নেতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ নন। জানা গেছে, ঢাকা ৬, ৭, ১০, ১১, ১২, ১৫, ১৬, ১৮ এই ক’টি আসনে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নির্বাচন করতে পারেন।

বিএনপি সূত্রমতে, তালিকায় নাম থাকলেও ঢাকা মহানগর বিএনপির উত্তর-দক্ষিণের বর্তমান পদধারী কোনো নেতার এবার মনোনয়ন না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি কারাবন্দী হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের মনোনয়ন নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। মামলার কারণে বিদেশে থাকা উত্তর বিএনপির সভাপতি এম এ কাইয়ুমের বিকল্পও নেই ঢাকা-১১ আসনে। কিন্তু তার অনুপস্থিতিতে ঐক্যফ্রন্টের কাউকে মনোনয়ন দেয়া যায় কি না সে বিষয়ে ভাবছে বিএনপির হাইকমান্ড।

এ দিকে আসন বণ্টন নিয়ে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে গতকালও বিএনপি নেতারা ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সাথে বৈঠক করেছেন। ফ্রন্টের এক নেতা জানান, ঐক্যফ্রন্টের শরিক দলগুলো তাদের প্রার্থীদের নাম বিএনপি মহাসচিবের কাছে দিয়েছেন। এ তালিকা নিয়ে আজ ও কাল একাধিক বৈঠক হবে। এর মধ্যে চূড়ান্ত সমঝোতা না হলে প্রার্থী প্রত্যাহারের দিন পর্যন্ত আলোচনা চলবে। জানা গেছে, নির্বাচনের জন্য ঢাকা মহানগর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সমন্বয় কমিটিও গঠন করা হয়েছে।

২০ দলীয় জোটের সাথেও আসন বণ্টন নিয়ে আলোচনা চলছে। আজ-কালের মধ্যে এটিরও সুরাহা হবে। জোটের এক নেতা জানান, ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জামায়াতে ইসলামীর সাথেই মূলত বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা চলছে। কারণ অন্য দলগুলোর আসন প্রায় নির্ধারিতই।

বিএনপির শীর্ষ এক নেতা জানান, জোট ও ঐক্যফ্রন্টকে সব মিলিয়ে ৭০টি আসন ছেড়ে দিতে পারেন তারা।

জানা গেছে, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে জামায়াতে ইসলামী চায় ৫০ আসন। এলডিপি ২০টি আসনে তালিকা প্রস্তুত করেছে। কমপক্ষে পাঁচটি চায় তারা। এ ছাড়া, খেলাফত মজলিশ চারটি, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) দুই-তিনটি, কল্যাণ পার্টি একটি, বিজেপি দু’টি, জমিয়ত তিন-চারটি এবং জাগপা একটি আসন পেতে পারে।

অন্য দিকে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট চায় কমপক্ষে ১০০ আসন। এর মধ্যে ড. কামাল হোসেনের দল গণফোরাম অন্তত ৭০ আসনের তালিকা তৈরি করে দেনদরবার করছে। ড. কামাল হোসেন নিজে নির্বাচন করবেন বলে এখনো কোনো ঘোষণা দেননি। তিনি নির্বাচন করতে চাইলে ঢাকায় আসন দিতে রাজি বিএনপি।

নাগরিক ঐক্য থেকেও ২৫টি আসন চাওয়া হয়েছে। তাদের পাঁচ-ছয়টি আসন দেয়া হতে পারে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি ২০ টি আসনে তালিকা তৈরি করেছে। তারা তিন-চারটি আসন পেতে পারে। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ১৫টি আসনে তালিকা তৈরি করেছে। তাদের দুই-তিনটি আসন দেয়া হতে পারে।

বিএনপির শীর্ষ নেতারা বলছেন, ব্যক্তি ইমেজ, সংশ্লিষ্ট দলের ভোটব্যাংক ও জনপ্রিয়তার দিক বিচার করেই জোট ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।

বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে তালিকায় যারা আছেন (রদবদল হতে পারে)- মেহেরপুর-১ মাসুদ অরুণ, কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-৩ অধ্যক্ষ সোহরাব হোসেন, কুষ্টিয়া-৪ মেহেদী আহমেদ রুমী।

চুয়াডাঙ্গা-১ শামছুজ্জামান দুদু, চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান বাবু, ঝিনাইদহ-১ আবদুল ওয়াহাব, ঝিনাইদহ-২ মশিউর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ শহিদুজ্জামান বেল্টু/ সাইফুল ইসলাম ফিরোজ। যশোর-১ মফিদুল হাসান তৃপ্তি, যশোর-৩ তরিকুল ইসলামের ছেলে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, যশোর-৬ আবুল হোসেন আজাদ, মাগুরা-১ কবির মুরাদ, মাগুরা-২ অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী। নড়াইল-১ বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, নড়াইল-২ মনিরুল ইসলাম ও শরীফ খসরুজ্জামান।

বাগেরহাট-১ শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দীপু, বাগেরহাট-২ এম এ সালাম, বাগেরহাট-৩ লায়ন ড. ফরিদুল ইসলাম, খুলনা-১ আমির এজাজ খান, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল/ শাহ শরীফ কামাল তাজ।

বরগুনা-১ মতিউর রহমান তালুকদার, বরগুনা-২ অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও নুরুল ইসলাম মনি। পটুয়াখালী-১ এয়ার ভাইস মার্শাল (অব:) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-২ শহিদুল আলম তালুকদার, পটুয়াখালী-৩ হাসান মামুন, পটুয়াখালী-৪ এ বি এম মোশাররফ হোসেন, ভোলা-২ হাফিজ ইব্রাহিম, ভোলা-৩ মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ভোলা-৪ নাজিমউদ্দিন আলম/ নুরুল ইসলাম নয়ন, বরিশাল-১ জহিরউদ্দিন স্বপন/আকন কুদ্দুসুর রহমান, বরিশাল-২ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল/সরদার শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, বরিশাল-৪ মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ, বরিশাল-৫ মজিবুর রহমান সারোয়ার, বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান, ঝালকাঠি-১ ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর বীরোত্তম, ঝালকাঠি-২ ইসরাত জাহান ইলেন ভুট্টো, পিরোজপুর-৩ রুহুল আমিন দুলাল।

টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৩ লুৎফর রহমান খান আজাদ, টাঙ্গাইল-৪ রাবেয়া সিরাজ, টাঙ্গাইল-৫ মেজর জেনারেল (অব:) মাহমুদুল হাসান, টাঙ্গাইল-৬ অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী/নূর মোহাম্মদ খান, টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল-৮ অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান।

জামালপুর-১ রশিদুজ্জামান মিল্লাত/এম এ কাইয়ুম, জামালপুর-২ সুলতান মাহমুদ বাবু, জামালপুর-৩ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ ফরিদুল কবির তালুকদার (শামীম তালুকদার), জামালপুর-৫ ওয়ারেছ আলী মামুন। শেরপুর-২ ব্যারিস্টার হায়দার আলী। শেরপুর-৩ মাহমুদুল হক রুবেল।

ময়মনসিংহ-১ সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ-২ শাহ শহীদ সরোয়ার, ময়মনসিংহ-৩ এম ইকবাল হোসাইন, ময়মনসিংহ-৪ দেলোয়ার হোসেন খান দুলু, ময়মনসিংহ-৫ এ কে এম মোশাররফ হোসেন, ময়মনসিংহ-৬ শামছুদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ-৭ ডা: মাহবুবুর রহমান লিটন, ময়মনসিংহ-৯ খুররম খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ময়মনসিংহ-১১ মো: ফখরুউদ্দিন আহমেদ বাচ্চু ও মোর্শেদ আলম।

নেত্রকোনা-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল/সাবেক হুইপ অ্যাডভোকেট আবদুল করিম আব্বাসী, নেত্রকোনা-২ আশরাফ উদ্দিন/ ডা: আনোয়ার হোসেন, নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হিলালী/ দেলোয়ার হোসেন দুলাল, নেত্রকোনা-৪ সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের স্ত্রী তাহমিনা জামান, নেত্রকোনা-৫ রাবেয়া আলী।

কিশোরগঞ্জ-১ রেজাউল করিম খান চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অব:) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ-৩ ড. এম ওসমান ফারুক বা তার স্ত্রী, কিশোরগঞ্জ-৪ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ এহসান কুপিয়া/ শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল, কিশোরগঞ্জ-৬ শরিফুল আলম।

মানিকগঞ্জ-১ খোন্দকার আখতার হামিদ ডাবলু/আকবর হোসেন বাবলু, মানিকগঞ্জ-২ মঈনুল ইসলাম খান শান্ত, মানিকগঞ্জ-৩ আফরোজা খানম রিতা। মুন্সীগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ আব্দুল হাই/ কামরুজ্জামান রতন
ঢাকা-২ আমানউল্লাহ আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১১ এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১৩ আবদুস সালাম, ঢাকা-১৭ মেজর জেনারেল (অব:) রুহুল আলম চৌধুরী / ডা: ফরহাদ হালিম ডোনার, ঢাকা-১৮ মেজর (অব:) কামরুল ইসলাম, ঢাকা-১৯ ডা: দেওয়ান মো: সালাউদ্দিন, ঢাকা-২০ তমিজ উদ্দিন।
গাজীপুর-২ এম এ মান্নান/ হাসান সরকার, গাজীপুর- ৩ ডা: এস এম রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, গাজীপুর-৪ মরহুম আসম হান্নান শাহর ছেলে রিয়াজুল হান্নান, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন।

নরসিংদী-১ খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী-২ ড. আবদুল মঈন খান, নরসিংদী-৩ অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নরসিংদী-৫ জামাল আহমেদ চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম/ কাজী মনিরুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ-২ আতাউর রহমান খান আঙ্গুর/ মাহমুদুর রহমান সুমন/ নজরুল ইসলাম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ রেজাউল করিম, নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন/শাহ আলম, নারায়ণগঞ্জ-৫ আবুল কালাম।

রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম, রাজবাড়ী-২ হারুন অন রশীদ। ফরিদপুর-১ শাহ আবু জাফর, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ, গোপালগঞ্জ-১ সরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর/সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ এম এইচ খান মঞ্জু, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানী।

সুনামগঞ্জ-১ নজির হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ মো: নাসির উদ্দিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম সাজু/কয়সর আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ ফজলুল হক আসপিয়া, সুনামগঞ্জ-৫ কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন, সিলেট-২ নিখোঁজ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলীর সহধর্মিণী তাহমিনা রুশদী লুনা, সিলেট-৩ শফি আহমেদ চৌধুরী/ব্যারিস্টার এম এ সালাম, সিলেট-৪ আব্দুল হেকিম/ শামছুজ্জামান জামান/ দিলদার হোসেন সেলিম, মৌলভীবাজার-১ এবাদুর রহমান চৌধুরী, মৌলভীবাজার-৩ নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মজিবুর রহমান চৌধুরী।

হবিগঞ্জ-২ ডা: এম সাখাওয়াত হোসেন জীবন, হবিগঞ্জ-৩ পৌর মেয়র জি কে গউছ, হবিগঞ্জ-৪ সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়সাল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ এস এ কে একরামুজ্জামান সুখন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উকিল আবদুস সাত্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ খালেদ মাহবুব শ্যামল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ এম মুশফিকুর রহমান/ নাসির উদ্দিন হাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ তকদির হোসেন জসিম,

কুমিল্লা-৩ কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদের ভাই কে এম মজিবুল হক, কুমিল্লা-৫ শওকত মাহমুদ, কুমিল্লা-৬ মো: আমিনুর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা-৮ জাকারিয়া তাহের সুমন, কুমিল্লা-৯ আবুল কালাম (চৈতি কালাম), কুমিল্লা-১০ মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া/আবদুল গফুর ভূঁইয়া/মনিরুল হক চৌধুরী। চাঁদপুর-৩ শেখ ফরিদউদ্দিন আহমেদ মানিক, নোয়াখালী-১ ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-২ জয়নুল আবদিন ফারুক, নোয়াখালী-৩ বরকতউল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ মো: শাহজাহান, নোয়াখালী-৬ ফজলুল আজীম, লক্ষ্মীপুর-২ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ শহীদউদ্দিন চৌধুরী অ্যানী।

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে