নিউজ ডেস্ক : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খু'নি রিসালদার মোসলেহ উদ্দিনকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে আ'টক করা হয়েছে। এনিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যকে হ'ত্যাকারী রিসালদার মোসলেহ উদ্দিনকে শনা'ক্ত করতে গোয়ে'ন্দা কর্মকা'ণ্ড পরিচালনা করা হয় ক'ঠো'র গো'প'নীয়তায়।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাকে আ'টক করা হলেও ভারতের শীর্ষ গোয়ে'ন্দা সংস্থাগুলো এ প্র'ক্রি'য়ায় যে গো'পনীয়তা র'ক্ষা করে, সে সম্পর্কে অ'বহি'ত ছিল না পশ্চিমবঙ্গের পুলিশও। এসব তথ্যের পিছনে সূত্রের উদ্ধৃতি দেয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এই অ'পারে'শনের খবর প্রকাশ হয় স'ন্দে'হভা'জন হিসেবে আ'টক ওই ব্যক্তির ছবি ও ভিডিও নিয়ে। কারণ, বিস্তর সং'শ'য় দেখা দেয় ছবির ব্যক্তি মোসলেহ উদ্দিন কিনা তা নিয়ে।
বলা হয়, ছবির ওই ব্যক্তি কয়েক বছর আগে মা'রা গেছেন। কিন্তু তাকে শনা'ক্ত করতে বাংলাদেশ উ'চ্চমাত্রার 'সফিসটিকেটেড ফেসিয়াল রিকগনিশন' প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এর মাধ্যমে তারা তার পরিচয় শনা'ক্ত করার পর এই প'লা'তক খুনিকে মোসলেহ উদ্দিন হিসেবে নি'শ্চিত হয় ভারতের গোয়ে'ন্দারা। তারপরই তাকে হস্তান্তর করা হয়। তবে এ বিষয়ে এখনও বাংলাদেশ বা ভারতের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলা হয়নি।
এনডিটিভি আরও লিখেছে, গত ১২ই এপ্রিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক পলা'তক ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের ফাঁ'সি কার্যকর করেছে বাংলাদেশ। বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধু হ'ত্যাকারী দ্বিতীয় পলা'তক রিসালদার মোসলেহ উদ্দিনকে সোমবার সন্ধ্যায় একটি অজ্ঞা'ত সীমান্ত ক্র'সিং দিয়ে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। এই দুই ঘা'তক দুই দশকের বেশি সময় বসবাস করছিল পশ্চিমবঙ্গে। ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে দক্ষিণ কলকাতার বাসার কাছ থেকে তুলে নেয়া হয় আবদুল মাজেদকে।
অন্যদিকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে বনগাঁও থেকে আ'টক করা হয়েছে মোসলেহ উদ্দিনকে। ভারতে একজন শিক্ষক হিসাবে দিন গুজরান করছিল আবদুল মাজেদ। অন্যদিকে হার্বাল মেডিসিনের একটি ছোট দোকান চালাতো মোসলেহ উদ্দিন। তাকে গ্রে'ফতারের খবরটি প্রথম প্রকাশ করে ইস্টা'র্নলি'ঙ্কস ডট কম। তাতে বলা হয়, মোসলেহউদ্দিন কোথায় আছে, ফাঁ'সি দেয়ার আগে তা প্রকাশ করেছে মাজেদ। সূত্র : এনডিটিভি