স্পোর্টস ডেস্ক : পাকিস্তানের একটি ম্যাচে সৃষ্টি হয়েছে ৮ টি বিশ্বরেকর্ড। এই সব রেকর্ড সৃষ্টির নায়ক পাকিস্তানের নবীন ক্রিকেটাররা। আইসিসি অনন্য একটি ম্যাচ হিসাবে এর স্বীকৃতি দিয়েছে। বিশ্বমিডিয়া এই রেকর্ডবহুল ম্যাচটি নিয়ে প্রকাশ করেছে নানা প্রতিবেদন।
ওয়ানডে ক্রিকেটে ২০১৩ সালে ভারতের বিপক্ষে ১৩ রান দিয়ে সাতটি উইকেট নিয়েছিলেন আফ্রিদি। আফ্রিদির এই রেকর্ড ভাঙ্গা হয়নি। তবে আফ্রিদির পরে দ্বিতীয় সেরা বোলিং ফিগারের মালিক হয়েছেন ইয়াসির শাহ। তিনি জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ২৬ রানে ৬ উইকেট নেন।
জিম্বাবুয়ের সবগুলো উইকেট নেন স্পিনাররা। এটি পাকিস্তানের ছয় বারের মত বিশ্বরেকর্ড। ৬ষ্ঠ উইকেট জুটিতে ১২৪ রান যা পাকিস্তানের জন্য সবোর্চ্চ। ১৫০ রানের আগে ৫ উইকেট হারিয়ে ১০০ রানের বেশি রান করেও আটবারের মত কীর্তি ছুঁয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তান অবশ্য এদিন ৫ উইকেট হারায় ১২৮ রানে।
ঘরের মাঠে ১৩১ রানে পাকিস্তানের কাছে জিম্বাবুয়ের পরাজয় যা তৃতীয় লজ্জাজনক হার। ছয় ও সাত নম্বরে ব্যাট করতে নেমে দুইজনের ফিফটি করাও রেকর্ড। রিজওয়ান ও ওয়াসিম সেটা করেন।
রিজওয়ান ৭৫ রানে অপরাজিত থাকেন। ৮ ম্যাচে এর মাধ্যমে তৃতীয় ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি। যার গড় ৫৯। ইরফান বোলিংয়ে গড়ে ১.৭৫ রান দেন। যা তার জীবনের দ্বিতীয় সেরা বোলিং গড়।
২ অক্টোবর ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/হাবিব/এইচআর