রানা আব্বাস : তামিম ইকবাল। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ওপেনার। ২২ গজের বাইরে যথেষ্টই ফ্যাশন-সচেতন। তবে ফ্যাশন মানে তাঁর কাছে আরাম আর স্বাচ্ছন্দ্য। আগে খেতে পছন্দ করতেন ইলিশ, এখন পোলাও-রোস্ট। ক্রিকেটের স্মারক সংগ্রহ তাঁর শখ।
সাদা চেক শার্ট আর গাঢ় নীল জিনসে তামিম ইকবালের চোখেমুখে শান্ত-স্নিগ্ধ ভাব। অবশ্য ২২ গজে এ তামিমই হাজির হন ভিন্ন রূপে। নিজের দিনে তিনি দুর্বিনীত, বোলারদের ত্রাস! ক্রিকেট নিয়ে নয়, এ দফা তামিমের কাছে জানতে চাওয়া হলো তাঁর স্টাইল-ফ্যাশন নিয়ে।
ফ্যাশনের ব্যাপারে তামিমের দর্শনটা খুবই সাধারণ। যে পোশাকে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, সেটিই পরতে পছন্দ করেন। ঢাকার বনানী ডিওএইচএসে নিজের বাসায় বসে তামিম বললেন, যে পোশাকে আরাম পাই, স্বচ্ছন্দে যেকোনো জায়গায় ঘুরতে-ফিরতে পারি, সেটিকেই প্রাধান্য দিই। আর যে কাপড়ে আরাম নেই, স্বচ্ছন্দ নেই, সেটিকে কখনোই ফ্যাশন মনে হয় না আমার কাছে।
জিনসের সঙ্গে ক্যাজুয়াল শার্ট, টি-শার্টই বেশি পছন্দ। প্রিয় ব্র্যান্ড আরমানি। জিনসের ক্ষেত্রে সেভেন ফর অল ম্যান কাইন্ড আর টি-শার্টের ক্ষেত্রে নাইকি।
বই পড়া হয়? তামিমের ত্বরিত জবাব, ‘নাহ্, তেমন একটা পড়া হয় না!’ সিনেমা-নাটক খুব একটা দেখা না হলেও প্রিয় অভিনেতা আছেন। বললেন, ‘সালমান খানের অভিনয় ভালো লাগে।’ আর অভিনেত্রী? সলজ্জ হাসিতে বললেন, ‘কিছুদিন পর পর পরিবর্তন হয়!
তামিমের ডিওএইচএসের বাসায় ঢুকতে কিংবা বেরোতে চোখে পড়বে থরে থরে সাজানো নানা স্মারক। ২০১২ সালের এশিয়া কাপে পর পর চারটি অর্ধশত করে চার আঙুল দেখানোর সেই বিখ্যাত উদ্যাপনের ঢাউস এক ছবি স্বাগত জানাবে বাসার অতিথিকে। সঙ্গে রয়েছে অটোগ্রাফ-সংবলিত স্মরণীয় ম্যাচের ব্যাট, স্টাম্প, পুরস্কার ও নানা ছবি। সব দেখে মনে হবে, এ যেন জাদুঘর! বোঝাই যাচ্ছে, স্মারক সংগ্রহে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে তামিমের। অবশ্য তিনি তা মানতে নারাজ। বললেন, এ ক্ষেত্রে আমার চেয়ে আমার পরিবারের ভূমিকাই বেশি।
ভবিষ্যতে নিশ্চয় তামিমের অর্জনের খাতায় যোগ হবে আরও অনেক কিছু, বাড়বে স্মারকসংখ্যাও। তা-ই হোক। তামিমের কীর্তি মানেই তো লাল-সবুজের জয়গান।
বই পড়া হয়? তামিমের ত্বরিত জবাব, ‘নাহ্, তেমন একটা পড়া হয় না!’ সিনেমা-নাটক খুব একটা দেখা না হলেও প্রিয় অভিনেতা আছেন। বললেন, সালমান খানের অভিনয় ভালো লাগে। আর অভিনেত্রী? সলজ্জ হাসিতে বললেন, কিছুদিন পর পর পরিবর্তন হয়!
তামিমের ডিওএইচএসের বাসায় ঢুকতে কিংবা বেরোতে চোখে পড়বে থরে থরে সাজানো নানা স্মারক। ২০১২ সালের এশিয়া কাপে পর পর চারটি অর্ধশত করে চার আঙুল দেখানোর সেই বিখ্যাত উদ্যাপনের ঢাউস এক ছবি স্বাগত জানাবে বাসার অতিথিকে। সঙ্গে রয়েছে অটোগ্রাফ-সংবলিত স্মরণীয় ম্যাচের ব্যাট, স্টাম্প, পুরস্কার ও নানা ছবি। সব দেখে মনে হবে, এ যেন জাদুঘর! বোঝাই যাচ্ছে, স্মারক সংগ্রহে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে তামিমের। অবশ্য তিনি তা মানতে নারাজ। বললেন, এ ক্ষেত্রে আমার চেয়ে আমার পরিবারের ভূমিকাই বেশি।
ভবিষ্যতে নিশ্চয় তামিমের অর্জনের খাতায় যোগ হবে আরও অনেক কিছু, বাড়বে স্মারকসংখ্যাও। তা-ই হোক। তামিমের কীর্তি মানেই তো লাল-সবুজের জয়গান।-প্রথমআলো
৭ অক্টোবর, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/এস.এ.সুমন/একে