স্পোর্টস ডেস্ক: সফরকারী জিম্বাবুয়ে বিপক্ষে চার ম্যাচ টি-টোয়ন্টি সিরিজে প্রথম দুইটি যদিও কিছুটা আশা জাগিয়ে ছিলেন মাশরাফি বাহিনী। কিন্তু পরের দুটি ম্যাচ নিঃসন্দেহে হতাশর পরিচয় দেখিয়েছে টাইগাররা। প্রথম দুই ম্যাচে যদি আশা জাগে, তবে বোধ হয় ভূতটা তাড়াতে পারল বাংলাদেশ, পরের দুটো ম্যাচে বিশাল ব্যবধানে সফরকারীদের কাছে হার মানতে হায়েছে স্বগাতিকদের।
টাইগার ভক্তদের মাঝে এখন অবিরাম প্রশ্ন বিরাজ করছে, কেন বছরের শুরুতে হতাশরা পরিচয় দিয়েছেন বাংলাদেশ দল। তবে একেবারে হতাশও বলা যায় না। কারণ চার ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের ২-২ সমতায় সিরিজ ভাগ করে নিতে হয়েছে উভয় দলকে।
টি-টোয়েন্টির ভরা মৌসুমের ‘প্রস্তুতি সিরিজে’র পরীক্ষা-নিরীক্ষার দুই দফায় বিফলে ঘরে মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিততে পারল না টাইগাররা।
এছাড়াও সফরকারী জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চার ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ও শেষ ম্যাচটিতে সিরিজে প্রথমবারের মত মাঠে নেমেছেন তাসকিন আহমেদ ও আরাফাত সানি। এই দুজনকে নিয়ে এই সিরিজে ১৮ জন ক্রিকেটারকে মাঠে নামে এটিও ছিল বিসিবির হার মানার সিদ্ধান্ত।
সিরিজের তৃতীয়ও শেষ ম্যাচে গ্যালারী হাজারো দেখিয়ে নতুনদের নিয়ে খেলাতে নেমে মুড়ি মুড়কির মতো উইকেট পড়ছে বাংলাদেশের। তৃতীয় ম্যাচে ৩১ রানে হার নিয়ে মাঠ ছাড়েন মাশরাফি বাহিনী। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, চতুর্থ এবং সিরিজ নির্ধারিত ম্যাচটি কেন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ম্যাচে হিসেবে নিয়েছেন বাংলাদেশের কোচ-অধিনায়ক।
২২ জানুয়ারি.২০১৫/এমটি নিউজ২৪/আল-আমিন/এএস