শনিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৬, ০৫:৩০:০৩

সর্বকালের সেরা দশ বোলিং পরিসংখ্যান

সর্বকালের সেরা দশ বোলিং পরিসংখ্যান

স্পোর্টস ডেস্ক : আইসিসির বিভিন্ন নিয়মের জাঁতাকলে ক্রিকেট মাঠে এখন ব্যাটসম্যানদেরই রাজত্ব। এক সময়ে যখন ৫০ ওভারের ম্যাচে ২৫০ তোলাই ছিল কষ্টকর, পাওয়ার প্লে এবং ম্যাচের বিভিন্ন সময়ে ফিল্ডিং বিধির দাপটে ৩৫০-৪০০ রান উঠছে খুব কম।

ঝুড়ি ঝুড়ি রান ওঠায় মাঠে দর্শকদের সংখ্যাও বেড়েছে ভালই। আর এই সব নিয়মে সবচেয়ে সমস্যায় পড়েছেন বোলাররা। কিন্তু নিজেদের দিনে যে কোনও পিচে যে তারা ভয়ঙ্কর, বারবার তার প্রমাণ রেখেছেন বোলাররা। সঙ্গের গ্যালারিতে ওয়ান ডে ক্রিকেটের সেরা দশ বোলিং পরিসংখ্যান—

চামিন্ডা ভাস (শ্রীলঙ্কা): ওয়ান ডের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গত ১৫ বছর ধরে নিজের দখলে রেখেছেন শ্রীলঙ্কার এই বাঁহাতি পেসার। ২০০১ সালে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ১৯ রানে ৮ উইকেট নেন তিনি। সে দিন তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৮-৩-১৯-৮।

শাহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান): ব্যাট হাতে বিপক্ষের ত্রাস বুম বুম আফ্রিদি লেগ স্পিনার হিসাবেও বেশ দক্ষ। বছর তিনেক আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে তার কামব্যাক ম্যাচে ১২ রানে ৭ উইকেট নেন তিনি। সে দিন তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৯-৩-১২-৭।

গ্লেন ম্যাকগ্রা (অস্ট্রেলিয়া): অস্ট্রেলিয়ার সর্বকালের অন্যতম সেরা পেসার ম্যাকগ্রা তালিকার তিন নম্বরে। ২০০৩ সালে নামিবিয়ার বিরুদ্ধে ১৫ রানে ৭ উইকেট নেন তিনি। সে দিন তাঁর বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৭-৪-১৫-৭।

অ্যান্ডি বিচেল (অস্ট্রেলিয়া): ডান হাতি অস্ট্রেলীয় পেসার ২০০৩ সালে পোর্ট এলিজাবেথে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২০ রানে ৭ উইকেট নেন। তালিকায় তিনি চার নম্বরে। সে দিন তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ১০-০-২০-৭।

মুথাইয়া মুরলিধরন (শ্রীলঙ্কা): ২০০০ সালে শারজায় ভারতের বিরুদ্ধে ৩০ রানে ৭ উইকেট নেন বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অফ স্পিনার। সে দিন তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ১০-১-৩০-৭।

টিম সাউদি (নিউজিল্যান্ড): বছরখানেক আগে ওয়েলিংটনে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সাউদির সেই বিধ্বংসী স্পেলের কথা মনে আছে? ৩৩ রানে ৭ উইকেট নিয়ে একাই হারিয়ে দেন ইংল্যান্ডকে। সে দিন তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৯-০-৩৩-৭।

ওয়াকার ইউনিস (পাকিস্তান): ২০০১ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩৬ রানে ৭ উইকেট নেন তিনি। তালিকার থাকা নম্বরে থাকা পাক পেসারেরে সে দিনের বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ১০-০-৩৬-৭।

স্টুয়ার্ট বিনি (ভারত): মাত্র ৪.৪ ওভারে ৪ রান দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ছ’উইকেট নিয়েছিলেন স্টুয়ার্ট বিনি। ২০১৪ সালে ঢাকায় বিনির সে দিনের পরিসংখ্যান ছিল ৪.৪-২-৪-৬।

৩০ জানুয়ারি,২০১৬/এমটিনিউজ/এসএস/এসবি

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে