টসে জিতে ব্যাটিং নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকাকে শুরুতেই চেপে ধরে বাংলাদেশর পেসাররা। বোলিংয়ে এসে ওভারের প্রথম ৩ বলে ১০ রান দিয়েছিলেন তানজিম, শেষ বলে রিজা হেনড্রিকসকে এলবিডব্লু করে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন তিনি।
ইনিংসের তৃতীয় ওভারে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসে ১১ বলে ১৮ রান করা ডি কককে বোল্ড করেন তানজিম সাকিব। দুই ওপেনারকে নিজের শিকারে পরিণত করেন এই পেসার।
চতুর্থ ওভারে আবার আঘাত বাংলাদেশের। এবার তাসকিন আহমেদের সিম আপ ডেলিভারিতে বোল্ড এইডেন মার্করাম। পঞ্চম ওভারে নিজের ১৪তম বলে ত্রিস্টান স্টাবসকে ক্যাচ আউট করে তৃতীয় উইকেট তুলে নেন তানজিম হাসান। পাওয়ারপ্লেতে ৪ উইকেট হারিয়ে ২৫ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা।
২৩ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর ঘুরে দাঁড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ডেভিড মিলার এবং হেনরিখ ক্লাসেনের ব্যাটে চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে প্রোটিয়ারা। যদিও ১১তম ওভারে ডেভিড মিলারের উইকেট পেতে পারতেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তার বলে ব্যাটের কানায় লাগিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন মিলার। কিন্তু অপ্রস্তুত লিটন দাস ক্যাচটি তালুবন্দী করতে পারলেন পারেননি।
১৮ তম ওভারে এসে ক্লাসেনকে বোল্ড করে জুটি ভাঙ্গেন তাসকিন। তাদের জুটিতে আসে ৭৯ বলে ৭৯ রান। ২ চার ৩ ছক্কায় ৪৬ রান করেন ক্লাসেন। ১৯ তম ওভারে ৩৮ বলে ২৯ রান করা মিলারকে ফেরান লেগস্পিনার রিশাদ।
এর মধ্যে ১০৬ রানে দক্ষিণ আফ্রিকা হারায় ষষ্ঠ উইকেট। শেষ পর্যন্ত ১১৩ রানে থামে প্রোটিয়ারা। এদিকে ব্যাটিংয়ে যথা সাধ্য চেষ্টা করছে টাইগাররা। বলা চলে জয়ের কাছাকাছি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয় ১৯.৪ ওভারে ১০৮ রান।