স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) একাদশ আসরের প্লেয়ার্স ড্রাফট অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকার অভিজাত এক হোটেলে। যেখানে ১৬ জন বিদেশি ক্রিকেটার ও ৬২ দেশি ক্রিকেটারকে দলে ভিড়িয়েছে সাতটি ফ্র্যাঞ্চাইজি।
তবে দেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে থেকে জাতীয় দলের দুজন দলই পাননি। টানা দুই আসরেই ড্রাফটে অবিক্রিত থেকে গেলেন মুমিনুল, প্রথমবার ড্রাফটে দল পেলেন না মোসাদ্দেক হোসেনও।
এই দুই ক্রিকেটারই ছিলেন দেশি ক্রিকেটারদের ক্যাটাগরি ‘সি’–তে। সেখানে থাকা ২২ জনের মধ্যে এ দুজনই কেবল দল পাননি। মুমিনুল অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কেবল টেস্ট ফরম্যাটে খেলেন বিধায় তারটা অনুমেয় ছিল। আগের আসরেও তিনি ড্রাফটে দল না পাওয়ার পর রংপুর রাইডার্স আসরের মাঝপথে স্কোয়াডে যুক্ত করে। তবে খেলেছিলেন মাত্র এক ম্যাচ।
একই ক্যাটাগরি ‘সি’–তে থাকা মোসাদ্দেক হোসেনও ড্রাফট শেষে অবিক্রিত রয়েছেন। সর্বশেষ আসরে তিনি খেলেছেন দুর্দান্ত ঢাকার হয়ে। যদিও এবার দলটি নাম ও মালিকানা পরিবর্তন করে এসেছে। গত আসরে অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক ৯ ম্যাচ খেলে বলার মতো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি। ৯ ম্যাচে মাত্র ৯১ রান এবং ৩টি উইকেট পেয়েছেন।
আসন্ন আসরের জন্য রিশাদ হোসেনকে এক লাফে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছিল। যদিও গত আসরে ছিলেন ‘ই’ ক্যাটাগরিতে। তবে ৬০ লাখ টাকা সমমূল্যের ক্যাটাগরিতে অনেকক্ষণ দল পাননি। যদিও প্লেয়ার্স ড্রাফটে দেশি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে থাকা ১২ জনের মধ্যে ১১ জনই দল পেয়েছেন শুরুর দিকে। শেষে তিন নম্বর সেটে এসে ৮৫তম খেলোয়াড় হিসেবে তাকে দলে নেয় ফরচুন বরিশাল।