বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন, ২০২০, ১১:২০:০৬

গ'ণধ'র্ষ'ণ শেষে হাত-পা বেঁ'ধে তরুণীকে নদীতে ফে'লল তারা

গ'ণধ'র্ষ'ণ শেষে হাত-পা বেঁ'ধে তরুণীকে নদীতে ফে'লল তারা

ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার খিরু নদী থেকে হাত-পা বাঁ'ধা অব'স্থায় উ'দ্ধার ম'রদে'হের পরিচয় খুঁ'জে পেয়েছে পুলিশ। তিনদিন পর উ'দ্ধার ম'রদে'হের পরিচয় পাওয়া গেল।

ওই তরুণীকে গণধ'র্ষ'ণের পর হ'ত্যা করে নদীতে ফে'লে দেয়া হয়। গণধ'র্ষণ ও হ'ত্যায় ঘট'নায় জড়িত দুইজনকে বুধবার (১৭ জুন) গ্রে'ফ'তার করা হয়। তারা হলেন- মনির হোসেন (২৩) ও জামাল হোসেন (২৫)। তাদের গ্রে'ফতা'রের পর জি'জ্ঞাসাবাদে ওই তরুণীর পরিচয় ও হ'ত্যার র'হস্য জানা যায়।

তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ জানায়, ভালুকা উপজেলার মামারিশপুর গ্রামের ওমর ফারুকের মেয়ে (২২) কানিজ ফাতেমা ৩ জুন রাত ৮টার দিকে ভালুকা বাজার থেকে বাড়ি যাচ্ছিলেন। এ সময় কানিজকে তু'লে নিয়ে যান উপজেলার কাঁঠালি গ্রামের জহির হোসেনের ছেলে মনির হোসেন ও আইয়ুব আলী শেখের ছেলে জামাল হোসেন। পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের খিরু নদী সংলগ্ন আজিজুল হকের বাগানে নিয়ে পা'লাক্র'মে তাকে ধ'র্ষ'ণ করেন তারা পাঁচজন। এ সময় কানিজ চি'ৎকার করলে প্যান্টের বেল্ট গলায় পেঁ'চিয়ে হ'ত্যা করা হয়। পরে হাত-পা বেঁ'ধে খিরু নদীতে তার ম'রদে'হ ফে'লে দেন তারা।

ভালুকা মডেল থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তালেব বলেন, ১৪ জুন বিকেলে উপজেলার কাঁঠালি গ্রামের কালেঙ্গারপাড় এলাকা থেকে ভা'সমান অব'স্থায় হাত-পা বাঁ'ধা অর্ধ'গলিত ওই নারীর ম'রদে'হ উ'দ্ধার করে পুলিশ। পরে বাদী হয়ে অজ্ঞা'তদের আসামি করে একটি হ'ত্যা মা'মলা করি।

ভালুকা মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বলেন, গ্রে'ফ'তারকৃত দুই যুবক হ'ত্যা ও গণধ'র্ষ'ণের বিষয়টি স্বী'কার করেছে। তাদেরকে আদালতে পাঠা'নো হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রে'ফতারে অ'ভি'যান চলছে।

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে