নোয়াখালী থেকে : ১৫ দিন পর নোয়াখালীর সুবর্ণচরে বৃদ্ধাকে ৫ টু'করো করে হ'ত্যার ঘ'টনার লোমহ'র্ষক র'হস্য উদঘা'টন করল পুলিশ। নৃশং'স এ হ'ত্যাকা'ণ্ডে জড়িত মামলার বা'দী বৃদ্ধার ছেলে হুমায়ুন। তাকে সহযোগিতা করেছে তার এক ক'সা'ই বন্ধুসহ মোট ৭ জন।
মায়ের জিম্মায় আনা সুদের টাকা পাওনাদারদের না দিয়ে বাঁচতে এবং পৈতৃক সম্পত্তি আত্ম'সাৎ করতেই তাকে পরিক'ল্পিতভাবে হ'ত্যা করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। গত ৮ অক্টেবর ঘ'টনার পরের দিন মায়ের হ'ত্যার বিচার চেয়েছিলেন মামলার বা'দী হুমায়ুন। অথচ সেই যে তার মায়ের হ'ত্যাকারী তা তখনো কেউ ভাবতে পারেনি।
মামলার সূত্র ধ'রে তদ'ন্তে নামে পুলিশ। পরে এ ঘ'টনায় সাত সহযোগীসহ হ'ত্যাকা'ণ্ডে সরাসরি ছেলে জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন জানান, ঋণের টাকা শো'ধ করা নিয়ে বিরো'ধের জের ধ'রেই সাত সহযোগীসহ প্রথমে বালিশ চা'পা দিয়ে, পরে চা'পাতি ও ধা'রালো অ'স্ত্র দিয়ে মায়ের ম'রদেহ খ'ন্ডি'ত করে বলে স্বী'কারো'ক্তি দেন আসামি হুমায়ূন।
চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন বলেন, ''কয়েকজন সহযোগীর সাথে ছেলে মাকে খু'ন করে ম'রদেহ ৫ টু'করা করে ধান ক্ষেতে ফেলে দেয়।'' এ ঘ'টনায় তদ'ন্ত কর্মকর্তা বাদী হয়ে নিহ'ত বৃদ্ধার ছেলে হুমায়ুনকে প্রধান করে ৭ জনকে আসামি করে মামলা করে। এদের মধ্যে পাঁচজন গ্রেফ'তার রয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন।