স্পোর্টস ডেস্ক: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আসন্ন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সাবেক সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী। ২০১৩-র সব শেষ নির্বাচনে প্রথম বিভাগের বারিধারা ড্যাজলার্স থেকে কাউন্সিলর হলেও এবার সেই ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করছেন রিয়াজ আহমেদ।
বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসানও এবার ক্লাবের প্রতিনিধি হিসেবে অংশ নিচ্ছেন নির্বাচনে। গতবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের মনোনয়ন নিয়ে এলেও এবার তিনি ভোটার হয়েছেন আবাহনী থেকে। শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান কাউন্সিলর হয়েছেন তাঁর নিজের ক্লাব থেকেই। তিনি বিপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি রংপুর রাইডার্সেরও ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আরেক ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং ভাইকিংসের মালিক আবদুল ওয়াহেদও কাউন্সিলর হয়েছেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) কোটায়।
৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনকে সামনে রেখে গতকাল ঘোষিত খসড়া ভোটার তালিকায় সাবেক সভাপতি নাম না ওঠালেও এতে বর্তমান সভাপতিসহ আছেন জাতীয় সংসদে তাঁর আরো ছয় সতীর্থ। তাঁরা হলেন গাজী গোলাম দস্তগীর, নাঈমুর রহমান, ইকবালুর রহিম, কাজী নাবিল আহমেদ, একরামুল করিম চৌধুরী এবং নিজাম উদ্দিন হাজারী। সাবেক খেলোয়াড় কোটায় বিসিবির মনোনয়ন পেয়ে কাউন্সিলর হয়েছেন ১০ জন। তাঁরা হলেন আজম ইকবাল, এ এস এম ফারুক, ওমর খালেদ রুমি, সেলিম শাহেদ, খালেদ মাহমুদ, ফয়সাল হোসেন, এ কে এম আহসান উল্লাহ, নিয়ামুর রশীদ, হান্নান সরকার ও শহীদুর রহমান।
আর সাবেক অধিনায়ক হিসেবে বিসিবির মনোনয়ন দেওয়া পাঁচজন হলেন রকিবুল হাসান, গাজী আশরাফ হোসেন, ফারুক আহমেদ, মিনহাজুল আবেদীন ও খালেদ মাসুদ। এবার বাদ পড়েছেন বাংলাদেশের প্রথম অধিনায়ক শামীম কবীর ও শফিকুল হক হীরা। প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাঈমুর রহমান হয়েছেন মানিকগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার কাউন্সিলর। যথারীতি চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা থেকে কাউন্সিলর হয়েছেন ১৯৯৭-এ আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের অধিনায়ক আকরাম খানও।
১৭ অক্টোবর ২০১৭/এমটিনিউজ২৪/হাবিব/এইচআর