বরগুনা থেকে : বহুল আলো'চিত বরগুনার রিফাত শরীফ হ'ত্যা মামলায় রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ছয়জনের ফাঁ'সির আদেশ দিয়েছেন আদালত। এই রায়ের প'র্যবে'ক্ষণে আদালত বলেছেন, রিফাত শরীফ হ'ত্যাকা'ণ্ডের মাস্টারমাইন্ড ছিলেন মিন্নি। তারই পরিক'ল্পনায় রিফাতকে কু'পিয়ে হ'ত্যা করা হয়।
বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ মামলার রায় ঘোষণা করেন বরগুনার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, রিফাত হ'ত্যা মামলার আসামিদের নি'র্ম'ম ব'র্ব'রতা ও নি'র্ম'মতা মধ্যযুগীয় কায়'দায়কেও হা'র মা'নিয়েছে। এদের দৃষ্টা'ন্তমূলক শা'স্তি না দিলে তাদের অনুসরণ করে দেশের অন্য যুবকরাও ধ্বং'সের পথে যাবে। এসব আসামি সর্বোচ্চ শা'স্তি পাওয়ার যো'গ্য।
রায় ঘোষণার সময় বিচারক বলেন, পাঁচজনের সহযোগী হিসেবে রিফাত শরীফ হ'ত্যায় অংশ নিয়েছেন স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি। একই সঙ্গে তারা ছয়জন রিফাতের মৃ'ত্যু নি'শ্চি'ত করেছেন। এজন্য কলেজগেটের সামনে সময়ক্ষে'পণ করেন মিন্নি। রিফাতকে যখন মা'রার জন্য আসামিরা নিয়ে যাচ্ছিল তখন স্বাভাবিক ছিলেন মিন্নি। এতেই প্রমাণিত হয়, মিন্নি হ'ত্যা ষ'ড়য'ন্ত্রে লি'প্ত ছিল। তারই পরিক'ল্প'নায় এ হ'ত্যাকা'ণ্ড ঘ'টেছে। এজন্য তাকেও ফাঁ'সি দেয়া হয়েছে।
এসব ত'থ্য নি'শ্চি'ত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মজিবুল হক কিসলু বলেন, ''আমরা শুরু থেকেই বলেছিলাম, আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির ষ'ড়য'ন্ত্রের কারণে রিফাত হ'ত্যাকা'ণ্ড ঘ'টেছে। আদালতে রায়ের প'র্যবে'ক্ষণে তাই উঠে এসেছে। রিফাত শরীফকে হ'ত্যা পরিক'ল্পনা করেছেন মিন্নি। একই সঙ্গে আসামিদের পরা'মর্শ ও দি'কনির্দে'শনাও দিয়েছেন তিনি। এজন্য মিন্নিকে ফাঁ'সি দিয়েছেন আদালত।''