আন্তর্জাতিক ডেস্ক: চিতাবাঘ শিকার করে,কেটে মাংস রান্না করে পিকনিক করেছিল চোরাশিকারিরা। পরিকল্পনা ছিল আরও বড়। ১০ লক্ষ টাকায় ওই চিতার চামড়া বিক্রি করার পরিকল্পনা ছিল চোরাশিকারিদের। তবে শেষরক্ষা হলো না।
স্কুল ব্যাগ থেকে কয়েকদিন আগেই শিকার করা লেপার্ড বা চিতাবাঘের রক্তমাখা চামড়া উদ্ধার হয়েছিল জলপাইগুড়ির গোরুমারা অভয়ারণ্যের কাছ থেকে। তারও দিন কয়েক আগে গোরুমারার ভিতরে গন্ডার চোরাশিকার করে খড়্গ কেটে নেওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছিল। তবে চিতার মাংস দিয়ে বনভোজন, এ কথা বনদফতরেরও ভাবনার অতীত ছিল।
জলপাইগুড়ি বৈকুণ্ঠপুর বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স-এর রেঞ্জার সঞ্জয় দত্তের নেতৃত্বে রবিবার গোরুমারা জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন এলাকা থেকে এই চিতার চামড়া উদ্ধার হয়। মোটর বাইকে করে এটি পাচার করা হচ্ছিল নেপালে। তার আগেই চিতার মাংস রেধে খেয়ে নেন অভিযুক্তরা। ১০ ফুট দৈর্ঘ্যের চামড়াটি আনুমানিক ১০ লক্ষ টাকায় বিক্রি করার পরিকল্পনা ছিল চোরাশিকারিদের। সূত্রের খবর ৪-৫ দিন আগেই মারা হয়েছিল চিতাবাঘটিকে।-এবেলা