আন্তর্জাতিক ডেস্ক: এখন পুরো কাশ্মীরই যেন এক কারাগারে পরিণত হয়েছে। সেখানকার বিভিন্ন হোটেল, গেস্ট হাউস, সরকারি এবং বেসরকারি ভবনগুলোকে অস্থায়ী কারাগার বানানো হয়েছে। বিভিন্ন রাজনীতিবিদ, উপদেষ্টা এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাসহ এখন পর্যন্ত চার শতাধিক মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে চেন্তৌর, হারি নিবাস, ফরেস্ট গেস্ট হাউস এবং সরকারি ও বেসরকারি ভবনকে সহায়ক জেল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতিকে হরি নিবাসের পৃথক দুটি কটেজে রাখা হয়েছে।
ড. ফারুক আব্দুল্লাহ এবং ৯১ বছর বয়সী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি ছাড়া বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ নেতাকেই গ্রেফতার করা হয়েছে।মঙ্গলবার গণমাধ্যমে সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন ফারুক আব্দুল্লাহ। ন্যাশনাল কনফারেন্সের এই নেতার অভিযোগ সরকার তাকে গৃহবন্দি করেছে। যদিও ভারত সরকারের তরফ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।