শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১১:২২:২০

গণধ'র্ষ'ণের মাধ্যমে কি স'ন্ত্রা'স মোকাবিলা করতে হয়-প্রশ্ন গাম্বিয়ার

গণধ'র্ষ'ণের মাধ্যমে কি স'ন্ত্রা'স মোকাবিলা করতে হয়-প্রশ্ন গাম্বিয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের শুনানিতে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি গণহ'ত্যার অ'ভি'যোগ অ'স্বীকা'র করে দাবি করেছেন, রাখাইনে স'ন্ত্রা'সবিরোধী অভি'যান পরিচালিত হয়েছে।

শুনানির তৃতীয় দিনে মামলার বাদী গাম্বিয়া সেখানে সংঘটিত নারী নি'পীড়নের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রশ্ন তুলেছে, সংঘ'বদ্ধ ধ'র্ষণ কি স'ন্ত্রা'স মোকাবিলার পথ!

২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর পূর্ব-পরিকল্পিত ও কাঠামোগত সহিংসতা জোরদার করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। হ'ত্যাকা'ণ্ড, সংঘ'ব'দ্ধ ধ'র্ষ'ণ, ঘরবাড়িতে অ'গ্নিসং'যো'গের বাস্তবতায় জীবন বাঁচাতে নতুন করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে সাত লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা। এই নৃ'শংস'তাকে ‘গ'ণহ'ত্যা’ আখ্যা দিয়ে ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর জাতিসংঘের আদালত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) মামলা করে গাম্বিয়া।

মামলায় নিজ দেশের আইনি ল'ড়া'ইয়ে নেমে শুনানির প্রথম দিন বুধবার সু চি দাবি করেন, গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় রাখাইনের একটি খণ্ডিত ও বিভ্রা'ন্তিকর চিত্র হাজির করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গ'ণহত্যা'র অভি'যোগ অ'স্বীকার করেন তিনি।

সু চি দাবি করেন, রাখাইনে আরসার মতো স'ন্ত্রা'সী গো'ষ্ঠীগুলোর বি'রুদ্ধে শুদ্ধি-অভিযান পরিচালিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার শুনানির শেষ দিনে গাম্বিয়ার আইনজীবী মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর দ্বারা সংঘটিত সংঘবদ্ধ ধ'র্ষ'ণের প্রসঙ্গ তুলে ধরে প্রশ্ন তোলেন, এমন ক'র্মকা'ণ্ডের মাধ্যমে কি সন্ত্রা'স মোকা'বিলা করতে হয়।

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে