আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের ড্রো'ন হা'ম'লায় নিহ'ত ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানির মৃ'তদে'হ ইরানে নিয়ে আসা হয়েছে। ইরান প্রেসের তো'লা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, আহভাজ শহরে তার শে'ষকৃ'ত্যানু'ষ্ঠানে অংশ নিয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ।
আগামী কয়েকদিন ধ'রে তার এই শে'ষকৃ'ত্যানুষ্ঠান চলবে। সাতই জানুয়ারি তাকে নিজ শহর কেরমানে দা'ফ'ন করা হবে। শনিবার ইরাকে তার প্রথম জানা'জা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও অংশ নিয়েছিলেন হাজার হাজার মানুষ।
বাগদাদে শো'ক মিছি'লে অংশ নেয়া মানুষজন ইরাকি এবং মিলিশিয়া বাহিনীর পতাকা বহ'ন করে এবং শ্লো'গা'ন দেয়, 'আমেরিকার মৃ'ত্যু চাই'। শহরের অনেকগুলো রাস্তা জু'ড়ে মিছি'ল চলে। তাদের অনেকের হাতে ছিল সোলেইমানি এবং ইরানের ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ছবি।
তার মৃ'ত্যুতে কয়েকদিন ধ'রে শো'ক পালন করতে যাচ্ছে ইরান ও ইরাকের সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার মার্কিন এক হা'ম'লায় কাসেম সোলেইমানিসহ মোট ছয়জন নিহ'ত হন। তাদের মধ্যে রয়েছেন আবু মাহদি আল-মুহানদিস, যিনি ইরানের সম'র্থনপু'ষ্ট খাতিব হেজবুল্লাহ গ্রু'পের কমান্ডা'র এবং ইরাকি মিলিশিয়াদের একটি জোট পপুলার মোবিলাইজেশন ইউনিটের নেতা ছিলেন।
বাগদাদের গ্রিন জোনে হাম'লা : ইরাকে জেনারেল কাসেম সোলেইমানির জানা'জার বিশাল মিছিলের কয়েক ঘণ্টা পরে বাগদাদ অঞ্চল কেঁ'পে ওঠে বেশ কয়েকটি বি'স্ফো'রণে। সু'রক্ষি'ত গ্রিন জোনে মার্কিন দূতাবাসের কাছাকাছি এমন একটি বি'স্ফো'রণের আও'য়াজ পাওয়া যায়।
ইরাকের রাজধানীর উত্তরাংশের বালাদ বিমান বন্দরের কাছে বেশ কয়েকজনকে গু'লি করা হয়, যেখানে মার্কিন বাহিনীর বাস। তবে, ইরাকি নিরাপ'ত্তা সূত্র বলছে হা'ম'লায় কেউ হ'তাহ'ত হয়নি। ইরানের নেতারা কাসেম সোলেইমানির হ'ত্যার প্র'তিশো'ধের প্রতিশ্রু'তি দিয়েছেন।