আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সিএএ-এনআরসি নিয়ে বেশ কঠিন সময় পার করছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। তা নেতাদের চোখে মুখেই প্রকাশ পাচ্ছে। মোদি-শাহের ভাষণে ফুটে উঠছে ভয়। দুই শীর্ষ নেতার বক্তব্যে কোনও মিল নেই, এই তার প্রমাণ। এমনকি দলের অন্দরেও বিদ্রো'হ শুরু হয়েছে। বাড়ছে বিক্ষুব্ধ কর্মীদের সংখ্যা।
ভারতের মোদি সরকারের নীতির বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন অনেকে। তার আরও একটি প্রমাণ মিলল মধ্যপ্রদেশের ভোপালে। এনআরসি এবং সিএএ ইস্যুতে বিজেপি ছাড়লেন ৪৮ জন সদস্য। ভোপালের বিজেপির সংখ্যাল'ঘু সেলের সদস্য তারা। যার জেরে বেশ বি'পাকে পদ্মশিবির। বৈ'ষম্যের অ'ভিযো'গ তুলে তারা দলত্যা'গ করেছেন বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর। তাদের বক্তব্য, দলের কিছু সদস্য একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের বি'রু'দ্ধে আ'প'ত্তিকর মন্তব্য করেছেন।
মোদি সরকারের দিকে সরাসরি আঙুল তুলেছেন সৈয়দ আলি খান। তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, 'আপনি কি কখনও কোনও সরকারকে সংসদে একটি আইন পাস করানোর পর ঘরে ঘরে গিয়ে তার পক্ষে সমর্থন চাইতে দেখেছেন?' উল্লেখ্য, যে নেতারা এই ইস্যুতে দল ছেড়েছেন সৈয়দ আলি খান তাদের মধ্যে অন্যতম।
সূত্রের খবর, দলত্যা'গীদের অভিযোগ দলের মধ্যে কোনও গণতন্ত্র অবশিষ্ট নেই। দুই বা তিনজন লোক পুরো পার্টিকে 'হা'ইজ্যা'ক' করে রেখেছে বলে তাদের অভিযোগ। যদিও বিজেপির তরফে এই অ'ভিযো'গগুলি অ'স্বী'কার করা হয়েছে। বরং উলটে বিজেপির তরফে অভিযোগ করা হয়েছে, কংগ্রেস এবং বামপ'ন্থীরা দলত্যা'গীদের বি'ভ্রা'ন্ত করেছে।