আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারত-চীনের মধ্যে উত্তে'জনা বিরা'জ করছে। লাদাখ সীমান্তে গলওয়ান উপত্যকায় চীনা সেনাদের সঙ্গে সং'ঘ'র্ষের পর স'ত'র্ক অবস্থানে আছে দুই দেশের সেনারা। এ সং'ঘ'র্ষে এক কর্নেলসহ ২০ ভারতীয় সেনা সদস্য নিহ'ত হন। চীনকে উ'পযু'ক্ত জ'বা'ব দিতে ফু'সছে পুরো ভারত। মোতায়েন হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার অতিরিক্ত সেনা।
টি-৯০ ভীষ্ম ট্যাংক, বসানো হয়েছে ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষে'পণযো'গ্য ক্ষে'পণা'স্ত্র, এয়ার সার্ভে'ল্যান্স সিস্টে'ম। অন্যদিকে, বেইজিংও সীমান্ত থেকে পিছু তো হটেইনি, উ'ল্টো সাম'রিক শ'ক্তি বৃদ্ধি করে চলেছে। এমন পরি'স্থিতিতে চীন-ভারত র'ক্তক্ষ'য়ী সং'ঘা'ত আসন্ন বলে মনে করছেন সাম'রিক বিশ্লেষকরা।
এই মধ্যে শুক্রবার (৩ জুলাই) সকালে হঠাৎ করেই লাদাখে পৌঁছে যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সীমান্তে এখন প্রতি মুহূর্তে চা'পা টে'নশ'ন, ক'ড়া ন'জরদা'রি। এই পরি'স্থিতিতে সেনাদের মনো'বল আরো চা'ঙ্গা করতে লাদাখ যান মোদি। এদিকে মোদি আচ'মকা লাদাখ সফর নিয়ে ক'ড়া বার্তা দিয়েছে চীন।
কমিউনিস্ট সরকারের মুখপত্র গ্লোবাল টাইমস-এর এডিটর-ইন-চিফ হু শিজিন মোদির লাদাখ সফর নিয়ে টুইট করেছেন। সেখানে মোদির সফরকে রাজনৈতিক চমক বা স্টান্ট বলে ব্যাখ্যা করেছেন। এরপরেই চ'র'ম হুঁ'শিয়ারি। সেনাবাহিনীর হুঁ'শিয়া'রি দিয়ে তিনি বলেছেন, ভুলেও যেন চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মির ধা'রে কাছে না আসে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
টুইটে তিনি লিখেছেন, আমি বুঝতে পারছি প্রধানমন্ত্রী মোদির সীমান্তে রাজনৈতিক চ'মক দেখিয়ে ক'ড়া ক'ড়া কথা বলা দরকার হয়ে পড়েছে। কিন্তু দয়া করে চুপি চুপি সীমান্তে ভারতীয় সেনাদের বলে দিন, যে চীনকে তোমরা চেনো, সে কিন্তু ভারতের চেয়ে অনেক বেশি শ'ক্তিধর। পিএলএ-র সঙ্গে যেন তারা পাল্লা দিতে না যায় কেননা পিএলএ'র কাছে তারা কিছুই নয়। সূত্র: কলকাতা ২৪।