আন্তর্জাতিক ডেস্ক: লেকটা রয়েছে, জানেন বিশেষজ্ঞরা। সেটির বয়স নেহাত কম নয়। ১০ হাজার বছরের পুরোনো এই লেকই এখন খুঁ'জে বে'ড়াচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহি'নী। দেশের সর্বাধিক বিপ'দস'ঙ্কুল ও উচ্চতম সী'মা'ন্ত দৌলত বে'গ ওল্ডিতে পানির উৎস খুঁ'জে বের করাই এখন চ্যা'লে'ঞ্জ ভারতীয় সেনাবাহি'নীর সামনে।
তবে আশার আলো দেখাচ্ছেন প্রখ্যাত ভূতত্ববিদ ড. রীতেশ আর্য। তিনি বলছেন, ভারতীয় সেনাবাহি'নীর মাধ্যমেই ১৭ হাজার ফুট উঁচুতে মি'লতে পারে ১০ হাজার বছরের পুরোনো লেকের স'ন্ধা'ন। পূর্ব লাদাখে দৌলত বে'গ ওল্ডিতে এই মু'হূ'র্তে কাজ চলছে। ড. রীতেশ আর্যের সঙ্গে কাজ করছে ভারতীয় সেনারা।ওই ১০ হাজার বছরেরর পুরোনো লেকের সন্ধানে খনন কাজ চা'লানো হচ্ছে বলে জানা গেছে।
চলতি বছরের মে মাস থেকেই ভারত-চীন সং'ঘা'ত খবরের শি'রো'নামে। তাই লাদাখের সর্বো'চ্চ সীমায় ভারতীয় সেনাবাহি'নী খুঁ'জছে ঘাঁ'টি তৈরির অ'নুকূ'ল পরিবেশ। ১৭ হাজার ফুট উচ্চতায় ওই লেকই দেবে খাবার পানির স'ন্ধা'ন, জানাচ্ছেন ড. আর্য।
এর আগেও সিয়াচেন হিমবাহ ও বাটালিকের উচ্চতায় সেনার সঙ্গে কাজ করেছেন ড. রীতেশ আর্য। ইতিমধ্যেই দৌলত বেগ ওল্ডি প'র্যবে'ক্ষণ করেছেন তিনি। ২৮ দিন কা'টিয়ে'ছেন কারু থেকে টাংগেল এলাকা ঘু'রে। কোথাও খাবার পানির স'ন্ধা'ন মে'লে কিনা, তার খোঁ'জ চ'লছে।
ইন্ডিয়া টুডেকে বুধবার ড. আর্য জানিয়েছেন, পূর্ব লাদাখের বরাফাবৃত ভূমিতে, যেখানে পাহারায় রয়েছে সেনা সদস্যরা, সেখানেও পানির স'ন্ধা'ন খুঁ'জে বে'র করেছেন তিনি। ড. আর্য বলছেন, তিনি আশা'বা'দী দৌলত বেগ ওল্ডিতেও খাবার পানির স'ন্ধা'ন মি'লবে। কারণ এই এলাকার হা'ই'ড্রো জিও'লজি'ক্যা'ল পরিবেশ পানি থাকার অ'নুকূ'ল। ফলে ড্রি'লিং চ'লছে।
১০ হাজার বছর আগেকার ওই লেকটির নাম পালেও লেক। পানির এই উৎ'স পাওয়া গেলে হয়ত সেখানে সেনাবাহি'নী সদস্যদের ম'নোব'ল অনেকটাই বৃ'দ্ধি পাবে, এমনকি ওই এলাকায় ভ্রম'ণার্থীদেরও সুবিধা হবে। পর্যটন ব্যবসার স'ঞ্চা'র হতে পারে বলেও তিনি আশাবা'দী।