অনেকটা কল্পনাতীতভাবে খুবই অল্প সময়ে প্রায় পুরো আফগানিস্তান এখন তালেবানের কব্জায়! আমেরিকান সরকার যা ভেবেছিল তেমনটা হয়নি। তার আগেই তালেবানরা দখল করে ফে'লে কাবুল সহ আফগানিস্তান।
এদিকে আফগানিস্তানে ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে নতুন এক আত'ঙ্ক!আফগানিস্তানে ন্যাটো বা আফগান সরকারের পক্ষে যারা কাজ করেছেন, তাদের খুঁ'জতে ঘরে ঘরে অভি'যান চালাচ্ছে তালেবানরা। জাতিসংঘের এক ন'থি'তে বিষয়টি উঠে এসেছে। ন'থি'তে বলা হয়েছে, তালেবানরা তাদের টা'র্গে'ট করা মানুষজনকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খুঁ'জছে এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের হু'মকি দিচ্ছে।
তালেবানরা ক্ষমতা দ'খলের পর থেকে বলে আসছে তারা প্রতি'শো'ধ নেবে না। কিন্তু চিত্র দেখা যাচ্ছে তার উ'ল্টো। জাতিসংঘকে যারা গোয়ে'ন্দা ত'থ্য সরবরাহ করতেন, তালেবান তাদেরকে টা'র্গে'ট করছে। নরওয়েজিয়ান সেন্টার ফর গ্লোবাল অ্যা'নালা'ইসি'স- রিপ্টোর একটি গো'পন ন'থি'তে এসব ত'থ্য জানা যায়। জাতিসংঘ এই সংস্থার থেকেই গোয়ে'ন্দা ত'থ্য পেতো। ক্রিস্টিয়ান নেলম্যান, যিনি ওই প্রতিবে'দনের পেছনে দলের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন তিনি বলেন, ‘তালেবান বর্তমানে যাদের টা'র্গে'ট করছে, তাদের সংখ্যা অনেক বেশি এবং এই হু'ম'কির বিষয়টি স্প'ষ্ট।’
লিখিতভাবে বলা হয়েছে যে, যদি তারা নিজেরা ধ'রা না দেয়, তাহলে তালেবান ওই ব্যক্তিদের পরিবর্তে তার পরিবারের সদস্যদের গ্রেপ্তার ও বিচার করবে, জি'জ্ঞা'সা'বাদ করবে এবং শা'স্তি দেবে। তিনি সত'র্ক করে বলেছেন যে যারা তালেবানের কালো তালিকাভু'ক্ত, তারা মা'রা'ত্ম'ক বি'পদের মধ্যে রয়েছেন এবং তাদেরকে গ'ণহা'রে মৃ'ত্যুদ'ণ্ড দেয়া হতে পারে।
এদিকে আফগানিস্তানের বেশ কয়েকটি শহরে এরইমধ্যে তালেবানের বিরু'দ্ধে বি'ক্ষো'ভ শুরু হয়েছে। কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে পরিস্থি'তি এখনও বিশৃঙ্খল। যারা পালাতে চেষ্টা করছেন, তালেবান তাদের বা'ধা দিচ্ছে। মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, তালেবান এখন হাজার হাজার মার্কিন সাঁ'জো'য়া যান, ৩০ থেকে ৪০টি বিমান এবং বিপুল সংখ্যক ছোট অ'স্ত্র নিয়'ন্ত্রণ করছে।