বিনোদন ডেস্ক : পুজা মানেই অন্যরকম এক অনুভুতি তাই ঢাকের তালে বার বার যেন নেচে উঠছে মন। রোদ ঝলমল আকাশে পেঁজা তুলোর মতো সাদা মেঘের দিকে তাকিয়ে, ধুনুচি নাচ দেখে আনন্দে মাতোয়ারা শ্রবান্তী বলে উঠলেন, ‘মা আসবে কতক্ষনে’। টলিউডের এই সময়ের সেরা নায়িকার চোখেমুখে আগমনীর খুশির আলো। দুটি ছবিই যেন হিট হয়, এবছর মা দুর্গার কাছে তার একটাই প্রার্থনা। তাই একটু টেনশন আর অনেকখানি মজায় এবার পুজোয় শ্রাবন্তী।
শ্রাবন্ত্রী বলেন, ‘এবারের পুজোটা আমার কাছে সত্যিই খুব স্পেশাল। একই দিনে দু’দুটি ছবির রিলিজ আছে। একটা রাজ চক্রবর্তীর ‘কাটমুণ্ডু’ অন্যটা বিরসা দাশগুপ্তের ‘শুধু তোমাই জন্য’। তো পুজোতে ছবি দুটি নিয়ে তো ব্যস্ত থাকবই। তবে সেই সঙ্গে রয়েছে টেনশনও। কিন্তু পুজোর মজাটা ছাড়ছি না। বন্ধু-বান্ধব আর পরিবারের সবাই মিলে জমিয়ে আড্ডা দেব আর তার সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া তো আছেই’।
পুজোতেও কি মেপে খাওয়া-দাওয়া করবেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে শ্রাবন্তী বলেন, ‘মাথা খারাপ নাকি! পুজোতে ডায়েট তো দূরে থাক, আমি জিমের দরজার মুখোও হইনা। পুজোর চারদিন আমি ভেতো বাঙালি। আমি রীতিমতো আমিষের পোকা। ফাটিয়ে পুজোতে মাছ-মাংস খাব। সারা বছরের খেতে না পারাটা কড়ায়-গন্ডায় উসুল করে নেব’।
পুজোতে কি পোশাক পড়বেন? উত্তরে শ্রাবন্তী বলেন, ‘দেখ বাঙালির পুজো শাড়ি ছাড়া হয় না। তাই শাড়ি মাস্ট। সঙ্গে হালকা গয়না। তাছাড়া শুটিংয়ের প্রয়োজন ছাড়া ভারী গয়না আমার কোন দিনই পছন্দ নয়’। সুত্র : কলকাতা ২৪
১০ অক্টোবর, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/জহির/মো:জই/