সজলকে নিয়ে যা বললেন আফজাল হোসেন
বিনোদন ডেস্ক : চলচ্চিত্র বা নাটক। দুই মাধ্যমেই দারুণ জনপ্রিয় ছিলেন আফজাল হোসেন। এখনো এই অভিনেতা জনপ্রিয়তায় বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। বাংলাদেশের মিডিয়াঙ্গনে তাকে একজন বোদ্ধা অভিনেতা বলা যায়। আর এই বিচক্ষণ অভিনেতার প্রশংসা পেলেন এবার এ প্রজন্মের অভিনেতা সজল নূর।
সম্প্রতি অভিনেতা সজল নূরের প্রথম চলচ্চিত্র ‘রানআউট’ মুক্তি পেয়েছে। আর তা সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছেন আফজাল হোসেন। ছবিতে সজলের অভিনয়ে দারুণভাবে উচ্ছ্বসিত আফজাল হোসেন। এরপর থেকেই সজলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ আফজাল।
১৬ অক্টোবর তন্ময় তানসেন পরিচালিত ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের নায়ক হিসেবে এই প্রথম সজলের বড়পর্দায় আবির্ভাব। এতে পরিচিত ঘরানা থেকে বেরিয়ে এসে বেশ মারমুখো সজল। আর এটিই নাকি ভালো লেগেছে আফজাল হোসেনের। ফেসবুকে দীর্ঘ স্ট্যাটাস দিয়ে ভালো লাগার কথা জানিয়েছেন তিনি।
ছবিটি সম্পর্কে আফজাল বলেছেন, রান আউট আলাদা একটা গল্প বলার চেষ্টা। একই সাথে পরিচালক চেয়েছেন ছবিটা দেখতে সব ধরণের দর্শক ছবিঘরে আসুক। এটাকেই সাহসী চেষ্টা মনে হয়েছে। মনে হয়েছে দর্শকের প্রতি পরিচালকের অগাধ বিশ্বাস রয়েছে এবং নিজেও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী।
প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন ছবিটির পরিচালক তন্ময় তানসেন সম্পর্কেও। বলেছেন, তন্ময় তানসেনদের মত পাঁচ দশজন সে চেষ্টায় কোমর বেঁধে নেমে পড়লে চলচ্চিত্রের দূর্দশা ঘুঁচে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।
এ ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন মৌসুমী নাগ, তারিক আনাম খান, প্রবাল প্রমুখ। তাদের সম্পর্কে আফজালের মত, মৌসুমী নাগ চমৎকার। তারিক আনাম খান ও প্রবালকে ভালো লেগেছে।
আফজাল হোসেন লেখাটি শেষ করেছেন এভাবে, ছবির মন্দও দু’ চারটে বলা যায়। বলবো কেনো? রোজ অনেক মন্দকে বেশ তো মেনে চলেছি। ভালোবেসে, কষ্ট স্বীকার করে একজন ছবি বানিয়েছেন, সেটা দেখতে মানুষ সিনেমাঘরে যাচ্ছে সেটা অনেক বড় প্রাপ্তি, সাফল্য। ভুল ধরে বাহাদুরি ফলিয়ে লাভ কি?
২৫ অক্টোবর, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/এসপি/এমএন
�