বিনোদন ডেস্ক: ২০০২ সাল, ভারতের মুম্বাইয়ের বান্দ্রার এক বেকরি শপ থেকে ফিরছিলেন সালমান খান। তখনই ঘটে বিপত্তি। তার গাড়ি ধাক্কা দেয় মোট পাঁচ ব্যক্তিকে। যার মধ্যে একজন ঘটনাস্থলেই মারা গিয়েছিলেন। বাকি ৪ জন হয়েছিলেন গুরতর আহত।
হিট অ্যান্ড রান মামলায় নাম ওঠে সালমান খানের। এই সময় রীতিমত জেলে থাকতে হয়েছিল তাকে। না কোনও বিশেষ ব্যবস্থা ছিল না সেলিব্রেটি বলে। আর পাঁচজনের মতোই থাকতেন তিনি। বারে বারে সালমানের সেই কঠিন অধ্যায় নিয়ে মুখ খুলে থাকেন সেলিম খান।
সালমানের বাবা জানান, তিনি যখন সালমানের সামনে হাজির হন, তখন সকলের মুখে একটাই কথা তিনি বারে বারে শুনেছিলেন কয়েদি নম্বর ৩৪৩। সেলিমের সামনে এসে দাঁড়িয়েছিলেন সালমান খান। ছেলে সালমানকে বাঁচাতে কত কোটি খরচ বাবা সেলিম খানে?
মোট ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছিল এই মামলা বাবদ। এর বাইরে এক বাড়তি চিন্তা সকলের মনে সেই সময়টায় কাজ করেছিল। যোদপুর জেলে দিন কাটত তার। সেলিম জানান, সেখানে সালমানের পরিচিতি ছিল ৩৪৩ নামে। ৩৪৩-কে নিয়ে এসো, ৩৪৩ এসে গিয়েছে।
সেই সময় সালমানকে দেখে গভীর ক্ষত তৈরি হয় সেলিমের মনে। যদিও বিষয়টা থেকে পালিয়ে যেতে চাননি কখনই সালমান খান। সেই সময় আইন মেনে যা যা করা উচিত ছিল তিনি তাই করেছিলেন বলেই দাবি করেন সেলিম খান।