বিনোদন ডেস্ক : চলচ্চিত্রে শারীরিক সৌন্দর্যটাই হচ্ছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার। বিশেষ করে নায়িকাদের ক্ষেত্রে। সৌন্দর্য ছাড়া নায়িকা! সম্ভবত এমনটা ঘটেনি। গ্লামার না থাকলে আর যা হোক নায়িকা হওয়া সম্ভব নয়। তাই এ সৌন্দর্যকে পুজি করেই নায়িকা হয়েছেন সবাই।
তবে সেই সৌন্দর্যকে আরও একটু বাড়িয়ে নেওয়ার জন্য তাঁরা অনেক সময়েই তাদের প্রকৃতিদত্ত রূপের ওপর নির্ভর না করে তার ওপর ছুরি-কাঁচি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ পর্যন্ত অনেকেই নিজেদের সৌন্দর্যটা বৃদ্ধি করার জন্য প্লাস্টিক সার্জারি বা কসমেটিক সার্জারি করে নিজেদের চেহারা বদলে ফেলেছেন, জেনে নিন তারা কারা?
অনুষ্কা শর্মা: তার প্রথম সিনেমা ‘রাব নে বনা দে জোড়ি’-তে আনুশকার যে চেহারা দেখা গিয়েছিল এখন আর তা দেখতে পাবেন না। ইতিমধ্যে সার্জারি করিয়ে ঠোঁটদুটিকে সরু করে নিয়েছেন তিনি। তার চোয়ালের হাড়ও উঁচু ছিল আগে। তাও এখন সার্জারি করে অনেকটা নামিয়ে নিয়েছেন তিনি।
কঙ্গনা রানৌত : ‘গ্যাঙ্গস্টার’ সিনেমার সেই কোঁকড়া চুল সম্পন্না কঙ্গনার ছবির পাশে এখনকার কঙ্গনার ছবি রেখে বিচার করলেই বুঝতে পারবেন পার্থক্যটা। প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে ঠোঁট ও বুকের আকৃতি বদলে নেন তিন।
প্রিয়ঙ্কা চোপড়া : প্রিয়ঙ্কা যখন ২০০০ সালে মিস ওয়ার্ল্ড হয়েছিলেন তখন তার ঠোঁটযুগল ছিল বেশ মোটা। এখন তার ওষ্ঠাধর বেশ সরু। কীভাবে হল এমনটা? কীভাবে আর, প্লাস্টিক সার্জারির দৌলতে।
শিল্পা শেঠী : ‘ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি’র সেই শ্যামবর্ণা স্ফীত নাক সম্পন্না শিল্পাকে এখন আর দেখতে পাবেন না। পরপর বেশ কয়েকটা কসমেটিক সার্জারি করিয়ে নিজের গায়ের রঙ ফর্সা করিয়ে নিয়েছেন তিনি। নাকের আয়তনও সরু করে নিয়েছেন।
কারিনা কাপুর : প্রথম যখন অভিনয় করতে আসেন কারিনা তখন তার গালের হাড় ছিল উঁচু। চোয়ালের হাড়ও বেশ উঁচু ছিল। এখন আর তেমনটা নেই তার মুখে। সবটাই কসমেটিক সার্জারির কামাল।
আয়েশা টাকিয়া : ইনি বিখ্যাত তার ব্রেস্ট অগমেন্টেশনের জন্য। কসমেটিক সার্জারির দৌলতে নিজের বুকের কাপ সাইজ বেশ কয়েক ধাপ বাড়িয়ে নিয়েছেন আয়েশা।
১১ মে, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এসপি/এমএন