নিউজ ডেস্ক: স্কয়ারে মারা যাওয়া- নিজের সবচেয়ে বেশি প্রিয় জীবনের চেয়েও, কলিজার টুকরো কে মাটির নিচে রেখে আসতে যে কেমন লাগে সেটা শুধু আমিই জানি। যার ভালোর জন্যে কোনো দিন ঠান্ডা পানি খাই নি হাজার কষ্ট হলেও। নয় মাস কোথাও ঘুরতে যাইনি।
কত সাবধানে চলা ফেরা করতে হয়েছে এমনকি জব ছেড়ে দিয়েছি। যেসব খাবার খেতে ইচ্ছে করতো না সেসব জোর করে খেয়েছি।
যার জন্য কখনো আরাম করে শুতে পারি নি ছ মাস। কত রাতের ঘুম হারাম হয়েছে তার হিসেব নেই। যার জন্য হাঁটতে বসতে খুব কষ্ট হত আর শারীরিক বেদনা তো আছেই।
স্কয়ারে মারা যাওয়া সে বাচ্চার মায়ের হৃদয়ভাঙ্গন স্ট্যাটাস , পড়লে চোখে পানি চলে আসবে…
20 ঘন্টার contraction pain আর water break এর পর 7 ঘন্টার লেবার pain সহ্য করার পর সেই কাংখিত, চার বছরের প্রচেষ্টার ফল আমার বুকের ধনকে অপরিচিত নির্জন একা অন্ধকার ছোট মাটির ঘরের মধ্যে রেখে আসা কি কষ্টের কি যন্ত্রণার সেটা যদি ডাক্তার বুঝতে পারতো তাহলে আমার বুকের মানিক কে ইচ্ছা কৃত ভাবে অবহেলা করে হত্যা করতে পারত না। আমাকে এভাবে নির্যাতন করত না।
এমটিনিউজ২৪.কম/টিটি/পিএস