নিউজ ডেস্ক : শিশু বা বাচ্চাদের নিয়ে মসজিদে প্রবেশ নিষেধ। রাজধানীল উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর জামে মসজিদ কর্তৃপক্ষ এই ধরণের একটি ব্যানার মসজিদের প্রবেশ মুখে টানিয়েছে। মসজিদ কর্তৃপক্ষের এ ধরণের সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে নিন্দার ঝড়।
রাজ ফরহাদ আহমেদ তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, বাচ্চারা কি চার্চে যাইয়া নামাজ শিখিবে ভাই? তোমাদের দামী মসজিদে যদি না পায় তাহারা ঠাঁই মন্দিরে বা গীর্জায় গিয়ে করিবে কি হইচই! মসজিদ হোক শিশুমেলা।
হোসাইন তারেক তার ফেসবুক পেজে ব্যানারের ছবি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, এই মসজিদ কমিটিকে কি করা উচিত? মসজিদ পরিচালনা কমিটিতে নিশ্চয় সৎ মানুষ নেই।
নিলুফা আকতার নিলা লিখেছেন, এক মিনিটেই সমাধান আছে সেটা হল মুসল্লিরা জবাব চাওয়া তাদের (কাঠমোল্লা) কাছে। তাহলেই এসব অনিয়ম থাকতো না। এম এ রাজ্জাক লিখেছেন, যেখানে শিশুদের মতো ফেরেস্তাদের প্রবেশ নিষেধ সেখানে কি বড়দের মতো পাপীদের প্রবেশ নিরাপদ?
মসজিদ কর্তৃপক্ষের মসজিদে শিশুদের নিয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে হাদিসে কি বলা হয়েছে তা জেনে নিই- কুমিল্লার লাকসাম থেকে মুহাদ্দিস রফিকউল্লাহ আফসারী উদ্বৃত করেছেন।
আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত: রাসুল সা একবার উমামা বিনতে আবুল আস/উমামা বিনতে যয়নব (রাসুল (সা.) এর নাতনি) কে কাঁধে করেই নামাজ আদায় করেন। রুকুর সময় তাকে নামিয়ে এবং সেজদার সময় তাকে কাঁধে তুলে নিতেন। বুখারি ও আবু দাউদ-৯২০।
হাসান হোসাইন (রা.) কে খোতবা স্টপ করে চুমু খেয়ে কোলে জড়িয়ে নিতেন আর বলতেন খোতবা শেষ করা পর্যন্ত আমি ধৈর্য ধারণ করতে পারব না তাই,,,,,,,,,! নাসায়ী