নিউজ ডেস্ক: পরিবারের সুখের কথা চিন্তা করে স্বামী ক'ঠোর পরিশ্রমে ব্যাস্ত আর এই ফাঁকে স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত পাশের বাড়ির ছেলের সঙ্গে। স্বামী বাড়িতে না থাকার সুবাধে একই ঘরে রাত কাটান আবার একসঙ্গে ঘুরে বেড়ান। বাড়িতে থাকা বৃদ্ধ পিতা-মাতা বিষয়টি আঁচ করতে পেরে পুত্রবধূকে শাসন-বারণ করলেও সে তাদের কোনো তোয়া'ক্কাই করে না।
এদিকে রোববার ভোর ৪টার দিকে মে'লামেশার'ত অবস্থায় ওই প্রেমিকযুগলকে আট'ক করে মা'রধ'রের পর ঘরের মধ্যেই তাদের আট'কে রাখে। রোববার পুর ১২টার দিকে ওই গৃহবধূর পিতা এলাকার গণ্যমান্য লোকজন নিয়ে ওই বাড়িতে এসে উপস্থিত হন। তবে গৃহবধূর স্বামী না আসায় ওই প্রেমিক যুগলকে দিনভর ওই রুমের মধ্যে আট'ক করে রাখা হয়।
এ ব্যাপারে ওই গৃহবধূর শ্বশুর মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি জানার পর পুত্রবধূকে বহু শাসন ও বাধা নিষে'ধ করেছি। কিন্তু সে আমার কোনো কথাই কানে নেয়নি। শুনলে আজ এ পরিণতি দেখতে হতো না। শুধু শিশু বাচ্চাটার দিকে তাকিয়ে বিষয়টি আমার ছেলেকে কখনো বলিনি।
ওই গৃহবধূ বলেন, টাকায় কখনও সুখ-শান্তি আসে না। আমার স্বামী তা কোনোদিন বুঝার চেষ্টা করেনি। জাহাঙ্গীর আমাকে অনেক বেশি ভালোবাসে। বিধায় আমি জাহাঙ্গীরকে ভালোবেসে ওর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত হই।
প্রেমিক জাহাঙ্গীর জানান, সে আমাকে জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসে। আমিও তেমনি ভালোবাসি। ওকে ছাড়া আমি বাঁ'চব না। বেঁ'চে থাকলে ওকে নিয়েই বেঁচে থাকব। আর মরলেও দুজন একসঙ্গে ম'রব।
ওয়ার্ড মেম্বার মো. আবুল হাসেম বকুল বলেন, ঘট'নার খবর পাওয়ামাত্রই ঘ'টনাস্থলে ছুটে এসেছি। গৃহবধূর স্বামী না আসার কারণে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাচ্ছে না।