এক্লুসিভ ডেস্ক: ১৯৯০ সালে এই নিঃসঙ্গ প্রাকৃতিক মিনারের চূড়ায় নির্মিত হয়েছিল একটি মিনি স্টোরি। এখানে একা বাস করেন মাক্সিম কাভতারাদজে নামক এক সন্ন্যাসী। তিনি তার সন্ন্যাস শপথ গ্রহণের পরেই এখানে চলে আসেন। এখানে ছোট কুঁড়ে ঘর বানিয়ে বসবাস করতে শুরু করেন।
সপ্তাহে দুবার তাকে নিচে নামতে হয়। নিচে নামার জন্য রয়েছে একটি লোহার সিঁড়ি। মাক্সিমের ধারণায়, মিনার শীর্ষের এই নির্জনবাস তাকে ঈশ্বরের কাছাকাছি রেখেছে।
৪০ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট এই মিনারটি একসময়ে এই অঞ্চলের পৌত্তলিক ধর্মাবলম্বী সন্ন্যাসীরা ধ্যানের জন্য ব্যবহার করতেন। সেই সময় এই মনোলিথকে উর্বরাশক্তির দেবতার প্রতিভূ মনে করা হতো।
আজ সেখানে ধ্বংসাবশেষ ছাড়া আর কোনও অবশিষ্ট নেই। ১৯৪৪ সালে কাতাস্খি পিলার প্রথম জরিপ করা হয়। পুরানো চার্চের অবশেষ ছাড়াও এই মিনারের চূড়ায় রয়েছে তিনটি কুঠুরি, যেখানে থাকতেন প্রাচীন কালের সন্ন্যাসীরা।
এমটিনিউজ২৪.কম/এইচএস/কেএস