এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : চাঁদে যেতে লেগেছিল ৩৩ ডলার, ৩১ সেন্ট! হিউস্টন থেকে কেপ কেনেডি। সেখান থেকে চাঁদ। চাঁদ থেকে আবার হিউস্টন ফেরত। গোটা সফরের যাতায়াত খরচ ঠিক এটাই।
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই। নীল আর্মস্ট্রংয়ের সঙ্গে চাঁদে পাড়ি দিয়েছিলেন মহাকাশচারী বাজ অলড্রিন। নীল ছিলেন মিশন কম্যান্ডার। আর অলড্রিন ছিলেন অ্যাপোলো ১১-এর (যে মহাকাশযানে চেপে চাঁদে পাড়ি দিয়েছিলেন নীলেরা) লুনার মডিউল পাইলট।
অভিযানের ৪৬তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে গত সপ্তাহ জুড়ে অভিযানের বেশ কিছু ছবি ফেসবুক এবং টুইটারে পোস্ট করেছেন অলড্রিন।
তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে অলড্রিন চাঁদে সফরের ট্রাভেল ভাউচারটি পোস্ট করেছেন। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে মহাকাশ সফরের যাতায়াত খরচের কথা। অলড্রিনরা কোথায় কোথায় গিয়েছেন, কী কী খাবার খেয়েছেন, ভাউচারে রয়েছে তার হিসেবও।
পৃথিবীতে ফিরে অ্যাপোলো ১১-এর সব মহাকাশচারীকে সই করতে হয়েছিল কাস্টমস ফর্মে। চমক এখানেও। ১৯৬৯-এর ২৪ জুলাই হনুলুলুতে ফিরে নীল এবং অলড্রিন জানান, চাঁদের পাথর এবং ধূলিকণার নমুনা ছাড়া তাঁদের কাছে আর কিছুই নেই!
২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/জহির/মো:জই/