এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : বাঘে-কুমিরে বন্ধুত্ব নাই হতে পারে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে, জলচরের সঙ্গে ডাঙাচরের বন্ধুত্ব তেলে-জলে না মেশার মতোই দুরূহ। সখ্য যে জল-ডাঙার সীমানা মানে না, এক ল্যাবরেডরের সঙ্গে ডলফিনের বন্ধুত্ব চাক্ষুষ না করলে বুঝবেন না। মনে হতেই পারে আষাঢ়ে গপ্পো।
বন্ধুত্বের ভিডিও দেখে ভারতীয় দলের স্পিনার হরভজন সিংয়ের সেই উক্তিটি মনে পড়তে পারে। আমি মনে করি, বন্ধুত্ব হলো এমনই একটা বন্ধন, যা সব বাধা ভেঙে ফেলতে পারে। যখন তুমি বন্ধুর কাছ থেকে যেকোনো কিছু ও সবকিছুর জন্য প্রস্তুত হতে পারবে তা হতে পারে ভালো, মন্দ বা কদর্য... সেটাই আমার কাছে বন্ধুত্ব।
টোরি আইল্যান্ডের এই ল্যাবরেটরটি রোজ আসে। কয়েকশ’ মিটার সাঁতরে গিয়ে দেখা করে বন্ধু ডলফিনের সঙ্গে। একসঙ্গে দুজনে কিছুটা সময় সাঁতরে, পাড়ে উঠে ফিরে যায় ঘরে। ৩৬৫ দিনের একদিনও বাদ যায়নি। দু’জনেই যেন থাকে দু’জনের প্রতীক্ষায়। বন্ধুত্ব যদি হয় তো এমনই। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া
২৩ সেপ্টেম্বর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/এমআর/এসএম