এবারের ব্রাজিল বিশ্বকাপ শুরু থেকেই দুটি সমালোচনা চলে আসছে তা হলো স্টেডিয়ামের কাজের অপূর্ণতা আর রাস্তায় ব্রাজিলিয়ানদের খেলার আয়োজনের বিপরীতে আন্দোলন। অপরদিকে সেই দেশের একজন তারকা খেলোয়াড় নেইমারের বিলাসিতার কথা মুখরোচক কাহিনী হিসেবে সারাদেশে প্রচলিত। নেইমার তার আয়ের একটি বড় অংশই ব্যয় করেন নানা ধরেনর বিলাসজীবনযাপনে।
তার মধ্যে রয়েছে দামি গাড়ি, ইয়ট কেনার পেছনে। নেইমারের ইতোমধ্যেই রয়েছে নিজস্ব প্লেন। তার এই বিলাসিতাময় জীবনযাপনে ব্রাজিলের অনেক মানুষই বিরক্ত। নেইমার তার এই জীবনযাপনের অর্থের যোগান পেয়ে থাকেন স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনার বাৎসরিক আয় থেকে। এছাড়াও তিনি স্পোর্টসওয়্যার কোম্পানী নাইকির ব্র্যান্ড অ্যাম্বেসেডর। তার আগে এই কোম্পানির সঙ্গে ছিলেন ইংল্যান্ডের প্লেমেকার বেকহাম।
সমালোচকরা বলেন নেইমার বেকহামের লাইফস্টাইল অনুসরণ করে থাকেন। ডেভিড বেকহামও কিন্তু তার বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য সমালোচিত। নেইমার খেলার ক্ষেত্রে বেগ, ড্রিবলিং, বাম পায়ের হিট শট এবং তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে বেশ পারদর্শী। তার এই দক্ষতাগুলো তাকে অল্প সময়ের মধ্যে খ্যাতির শিখরে নিয়ে গিয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে নেইমার চতুর্থ দামী খেলোয়াড়। তার বাৎসরিক আয় প্রায় ২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।