গাজীপুর: গাজীপুরে করোনা শনা'ক্ত ১৬১ জনের মধ্যে স্বাস্থ্য বিভাগের ৫৮ কর্মী ছাড়াও ১০ জন পুলিশ রয়েছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের গাছা থানার ৮জন সদস্য। তাছাড়া, কালিগঞ্জ থানার ২ পুলিশ সদস্যের দেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
গাজীপুরে ”লকডাউন” বা ”হাট বাজার বন্ধ” কোন ঘো'ষনাই তেমন কাজে আসছে না। অধিকাংশ মানুষই শুনছেন না কোন ঘোষনা। কোন কোন মার্কেটে ব্যবসা চলছে প্রায় স্বাভাবিক। চলছে হাট বাজারও। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত মানুষ খাদ্যাভাবে থাকায় মানছে না কোন ঘোষনা। বিশেষ করে গার্মেন্টস কারখানার হাজার হাজার শ্রমিক প্রতিদিনই মহাসড়ক অবরোধ করে বি'ক্ষো'ভ ও প্রতি'বাদ সভা করেই।
এসব সমাবেশে সামাজিক যোগাযোগের বিধিনিষেধ হচ্ছে উপেক্ষি'ত।
লকডাউনের কারনে প্রায় সবগুলো ব্যাংক শাখা বন্ধ করে দেওয়ায় গ্রাহকরা পড়েছে বিপাকে। কোন সরকারী কর্মকর্তা অফিসে আসছেন না।
খোঁ'জ নিয়ে জানা গেছে, এখনো অনেক অলি-গলি পাড়া মহল্লায় অনেকটা স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করছে। ভ'য়াব'হ করোনা পরিস্থিতির চি'হ্ন মাত্র নেই। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে আগত মানুষও রয়েছে অনেক পাড়া মহল্লায়। এতে গাজীপুর জেলা রয়েছে মা'রাত্ন'ক স্বাস্থ্য ঝুঁ'কিতে।
এখন পর্যন্ত গাজীপুরে করোনা আক্রা'ন্তের মোট সংখ্যা ১৬১জন। জেলায় প্রবাস ফেরত ৪৩ জনসহ ৩৪৭ জন রয়েছেন হোম কোয়ারেন্টিনে।