জাহান্নামের ভয়ঙ্কর আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার বিশেষ আমল
ইসলাম ডেস্ক: যে ব্যক্তি সকাল কিংবা সন্ধ্যায় বর্ণিত দোয়াটি একবার পড়বে আল্লাহ তায়ালা তার এক চতুর্থাংশকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি তা দুইবার পড়বে আল্লাহ তায়ালা তার দুই চতুর্থাংশকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি তিনবার পড়বে তার তিন চতুর্থাংশকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি চার বার পড়বে আল্লাহ তায়ালা তাকে পরিপূর্ণভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন।
হজরত আনাস [রা.] থেকে বর্ণিত এ হাদিসটির আরেক বর্ণনায় রয়েছে; যে ব্যক্তি এ দোয়াটি সকালে পড়বে তার ওই দিনের সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। আর সন্ধ্যায় পড়লে ওই রাতের সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। [আবু দাউদ-৫০৭১, ৫০৮০, নাসায়ি সুনানে কুবরা-৯৮৩৭, ৯৮৩৮,তিরমিজি-৩৫০১,আদাবুল মুফরাদ-১২০১]
ফজিলত : যে ব্যক্তি সকাল কিংবা সন্ধ্যায় বর্ণিত দোয়াটি একবার পড়বে আল্লাহ তায়ালা তার এক চতুর্থাংশকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি তা দুইবার পড়বে আল্লাহ তায়ালা তার দুই চতুর্থাংশকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি তিনবার পড়বে তার তিন চতুর্থাংশকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি চার বার পড়বে আল্লাহ তায়ালা তাকে পরিপূর্ণভাবে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন।
হজরত আনাস [রা.] থেকে বর্ণিত এ হাদিসটির আরেক বর্ণনায় রয়েছে; যে ব্যক্তি এ দোয়াটি সকালে পড়বে তার ওই দিনের সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। আর সন্ধ্যায় পড়লে ওই রাতের সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। [আবু দাউদ-৫০৭১, ৫০৮০, নাসায়ি সুনানে কুবরা-৯৮৩৭,৯৮৩৮,তিরমিজি-৩৫০১,আদাবুল মুফরাদ-১২০১]
আরবি দোআ : চারবার
اللهمَّ إِنِّيْ أصبَحت أُشْهِدُكَ ، وأُشهِدُ حَمَلَةَ عَرشِكَ، وملائِكَتَكَ وجَمِيعَ خَلْقِكَ بأنكَ أنتَ اللهُ، لا إلهَ إلا أنتَ وحدكَ لا شريكَ لكَ ، وأنَّ مُحمدًا عَبدُكَ ورسولُكَ.
বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আসবাহতু আশহিদুকা ওয়া আশহিদু হামালাহু আরাশিকা ওয়া মালাইকাতিকা ওয়া জামিয়া খালকিকা বি আন্নাকা আনতা আল্লাহু। লা ইলাহা ইল্লা আনতা ওয়াহদাকা লা শারিকা লাকা ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুকা ও রাসুলকা।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি সকাল থেকেই তোমাকে তোমার আরশ বহনকারী ফেরেশ্তাদেরকে, তোমার অন্য সব ফেরেশ্তা এবং সব সৃষ্টিকে এ মর্মে সাক্ষ্য রাখছি যে, তুমিই আল্লাহ, তুমি ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই, তুমি একক তোমার কোনো অংশীদার নেই, এবং হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমার বান্দা ও রাসুল।
০৫ নভেম্বর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/মাহমুদ