ইসলাম ডেস্ক : হাদিস শরীফে বর্ণিত আছে, ‘হযরত রাসূল (সা.) ঘোষণা করেছেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা সেহরি খেও। কেননা সেহরির আহারের প্রত্যেক লোকমার পরিবর্তে আল্লাহ তা’য়ালা এক বছরের ইবাদতের সওয়াব দান করবেন।
অপর এক হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, হযরত মুহাম্মদ (সা.) এরশাদ করেন, ‘হে বিশ্বাসী বান্দাগণ! তোমরা (রমজানের শেষ রাতে) সেহরি খাও। যেহেতু এই পানাহারের কোনো হিসাব হবে না।
আরেক হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূলে করীম (সা.) ঘোষণা করেছেন, ‘তোমরা ইহুদিদের বিপরীতে কাজ করতে সেহরি খাও। যেহেতু ইহুদিরা সেহরি খায় না, যদিও তারা রোজা রাখে। আর যে সেহরি খেয়ে রোজা রাখবে সে ইহুদিদের সংখ্যানুপাতে সওয়াব লাভ করবে’।
আরেক রেওয়াতে বর্ণিত আছে, হযরত রাসূলুল্লাহ্ (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্য হতে যে ব্যক্তি সেহরি খাওয়া থেকে বিরত থাকবে, তার স্বভাব-চরিত্র ইহুদিদের মত হয়ে যাবে। তবে কম করে হলেও দুয়েক লোকমা সেহরি খাবে। যেহেতু এতেও অসংখ্য সওয়াব লাভ হবে।
১৩ জুলাই ২০১৪/এমটিনিউজ২৪/জেইউএ/দৌলত/