শয়তানের প্রভাব থেকে রক্ষার পাওয়ার উপায় সমূহ:
(১) ‘শয়তানের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মহান আল্লাহ্র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করবে’ । [আবূ দাউদ ১/২০৩, ইবন মাজাহ্ ১/২৬৫, নং ৮০৭। আর পূর্বে ৩১ নং হাদীসে এর তাখরীজ চলে গেছে। আরও দেখুন, সূরা আল-মুমিনূন এর ৯৭-৯৮।] (অর্থাৎ ‘আ‘ঊযু বিল্লাহ হিমিনাশ শায়তনির রাজীম’ পড়বে)।
(২) ‘আযান দিবে।’ [মুসলিম ১/২৯১; নং ৩৮৯; বুখারী, ১/১৫১, নং ৬০৮।]
(৩) ‘যিক্র করবে এবং কুরআন পড়বে।’ [নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা তোমাদের ঘরসমূহ কবরে পরিণত করুন না। নিশ্চয় শয়তান ঐ ঘর থেকে পলায়ন করে যেখানে সূরা বাকারাহ্ পাঠ করা হয়।” মুসলিম ১/৫৩৯, হাদীস নং ৭৮০। তাছাড়া আরও যা শয়তানকে তাড়িয়ে দেয় তা হচ্ছে, সকাল বিকালের যিক্রসমূহ, ঘুমের যিক্র, জাগ্রত হওয়ার যিক্র, ঘরে প্রবেশের ও ঘর থেকে বের হওয়ার যিক্রসমূহ, মসজিদে প্রবেশের ও মসজিদ থেকে বের হওয়ার যিক্রসমূহ, ইত্যাদী শরী‘আতসম্মত যিক্রসমূহ। যেমন, ঘুমের সময় আয়াতুল কুরসী, সূরা আল-বাকারার সর্বশেষ দু’টি আয়াত।
২৬ আগস্ট,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/এমআর