আল্লাহর কাছে শুধু দুনিয়া চেয়ো না: ইরশাদ হয়েছে, ‘কেউ দুনিয়ার পুরস্কার চাইলে আল্লাহর কাছে দুনিয়া ও আখিরাতের পুরস্কার রয়েছে। আল্লাহ সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৩৪)
মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়ো না: ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমরা ন্যায়বিচারে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত থেকো আল্লাহর সাক্ষীস্বরূপ; যদিও তা তোমাদের নিজেদের অথবা মা-বাবা এবং আত্মীয়-স্বজনের বিরুদ্ধে হয়। সে ধনী হোক বা দরিদ্র আল্লাহ উভয়ের ঘনিষ্ঠতর। ...’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৩৫)
মুনাফিক হয়ো না: ইরশাদ হয়েছে, ‘মুনাফিকদের সুসংবাদ দাও যে তাদের জন্য রয়েছে মর্মন্তুদ শাস্তি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৩৮)
কোরআন নিয়ে উপহাস হলে স্থান ত্যাগ করো: ইরশাদ হয়েছে, ‘কিতাবে তিনি তোমাদের ওপর অবতীর্ণ করেছেন যে যখন তোমরা শুনবে আল্লাহর আয়াত অস্বীকার করা হচ্ছে এবং তা নিয়ে বিদ্রুপ করা হচ্ছে, তখন তোমরা তাদের সঙ্গে বসবে না। যতক্ষণ না তারা অন্য আলোচনা করে। ...’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪০)
লোক-দেখানো ইবাদত মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য: ইরশাদ হয়েছে, ‘মুনাফিকরা আল্লাহর সঙ্গে প্রতারণা করে। বস্তুত তিনি তাদের এর শাস্তি দেন। আর তারা যখন নামাজে দাঁড়ায় শৈথিল্যের সঙ্গে দাঁড়ায়—শুধু লোক-দেখানোর জন্য। আল্লাহকে তারা অল্পই স্মরণ করে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪২)