নিউজ ডেস্ক : চলতি মাসে ৩ ধরনের – করোনার মধ্যে ফের দুঃসংবাদের খবর দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। জানানো হয়েছে, চলতি মাসেই (এপ্রিল) দেশে ঘূর্ণিঝড়, আকস্মিক বন্যা ও তীব্র তাপপ্রবাহ হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশি।
চলতি মাসের দীর্ঘমেয়াদী আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, এ মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এপ্রিলে বঙ্গোপসাগরে ১ থেকে ২টি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
‘দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলে ২ থেকে ৩ দিন বজ্র ও শিলাবৃষ্টিসহ মাঝারি/তীব্র কালবৈশাখী ঝড় এবং দেশের অন্যত্র ৪ থেকে ৬ দিন বজ্র ও শিলাবৃষ্টিসহ হালকা/মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী ঝড় হতে পারে।’
এছাড়া এ মাসে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে একটি তীব্র তাপপ্রবাহ (৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে) এবং অন্য জায়গায় ১ থেকে ২টি মৃদু (৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি)/মাঝারি (৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা) তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এছাড়া এপ্রিল মাসে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ও তৎসংলগ্ন ভারতীয় অংশে ভারী বৃষ্টিপাতজনিত কারণে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কিছু স্থানে আকস্মিক বন্যার সম্ভাবনা রয়েছে বলে দীর্ঘমেয়াদী এ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
সুসংবাদ: এই মুহূ'র্তে এর চাইতে বড় এবং আনন্দ-আশার খবর আর কিছুই হতে পারে না। পিটসবা'র্গের স্কুল অফ মেডিসিনের বৈজ্ঞানিকদের দাবি, তাঁরা প্রায় করোনাভাইরাস ঠে'কানোর ভ্যাকসিন তৈরি করে ফেলেছেন।
বিশ্বজুড়ে মহামা'রীর আ'কার নিয়ে করোনাভাইরাস। প্রতিদিনই আ'ক্রা'ন্ত ও মৃ'তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বিশ্বের একাধিক দেশে সং'ক্রমণ আট'কাতে জা'রি করা হয়েছে লকডাউন। যাতে মানুষ বাড়ির বাইরে না বেরিয়ে সং'ক্রমণ ঠে'কাতে পারে, ভাইরাসের চেন ভে'ঙে ফেলা যায় সেদিকেই নজর রাখা হচ্ছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা চা'লিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের কাজ।
একাধিক ডাক্তার এবং পিএইচডি স্কলারও যুক্ত রয়েছেন এই কর্মযজ্ঞে। পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় এবং UPMC-র সহযোগিতায় কাজ চালানো হচ্ছে। টাকার যোগানের দায়িত্বে রয়েছে NIH ইনস্টিটিউট। ল্যানসেট ইবায়োমিডিসিন-এর একটি জার্নালে এ নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। চিকিৎসকেরা মনে করছেন, এই অ্যান্টিবডি বিশ্বজুড়ে মানুষের শরীরে যেভাবে ভ্যাকসিন দেওয়া হয় তার ধারা বদলে দেবে।
গবেষকরা বলেছেন, খুব দ্রুত এই ভ্যাকসিন ক্যানডিডেট থেকে দীর্ঘমেয়াদী ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে যাবে। ইঁদুরের শরীরে এর কার্যকারিতা দেখে দাবি করা হয়েছে, করোনা আ'ক্রা'ন্ত মানুষের শরীরেও একইভাবে অ্যা'ন্টিবডি তৈরি করবে এই ভ্যাকসিন।