‘আন্তর্জাতিক সম আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইসরায়েলি বর্বরতায় সোচ্চার না হওয়ায় দখলদাররা এতটা দুঃসাহস দেখাতে পেরেছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ফিলিস্তিনিদের অধিকার রক্ষা ও স্বাধীনতায় স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদ দিয়েছেন তিনি। চলতি মাসের শুরু থেকেই ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায়ের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে চড়াও হয় ইসরায়েল। এরপর রীতিমতো গাজায় শুরু হয় আগ্রাসন।
এ সময় ইসরায়েলি বাহিনী হত্যা করে অন্তত আড়াইশ’ নিরপরাধ মানুষকে। সেসময় মুসলিম বিশ্বের দেশগুলো চুপ থাকলেও বাংলাদেশ ইসরায়েলের এই আগ্রাসনের প্রতিবাদ জানায়। সেই পথ ধরে তুরস্ক, ইরান এবং পরবর্তীকালে আরও কয়েকটি দেশ প্রতিবাদে সরব হয়। বৃহস্পতিবার (২৭ মে) ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে মানবাধিকার কাউন্সিলের বিশেষ এক ভার্চুয়াল সভায় কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন।
তিনি গাজায় ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের বিচার ও জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানান। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সমস্যার সমাধান একদম গোড়া থেকে করতে হবে। স্থায়ী সমাধান করা জরুরি। যার জন্য এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে লেখা চিঠিতে সব রকম সহায়তার ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা চাই জেরুজালেমকে ফিলিস্তিনের রাজধানী ঘোষণা করে দ্বিরাষ্ট্র সমাধান