মঙ্গলবার, ০৮ মার্চ, ২০১৬, ০৪:৩৫:৫৩

সেই সাহসী পুলিশ কনস্টেবলের আরেকটি দৃষ্টান্ত

সেই সাহসী পুলিশ কনস্টেবলের আরেকটি দৃষ্টান্ত

ঢাকা : সেই সাহসী পুলিশ কনস্টেবলের আরেকটি দৃষ্টান্ত, এবার বিমানবন্দরের ঘটনা।  তার উপস্থিত বুদ্ধি এবং সাহসিকতায় ধরা খেল এক মাদক ব্যবসায়ী।

এর আগেও তিনি প্রমাণ দিয়েছিলেন নিজের সততার।  এ জন্য পুরস্কৃত করা হয় তাকে।  ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগে কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত শ্রী লিটন সুতার ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর শেরাটন মোড়ে রাস্তার পাশে পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মূল্যমানের পে-অর্ডার ও মূল্যবান কাগজপত্র পেয়ে এর মালিক সামিট কমিউনিকেশনস্ লিমিটেডকে ফেরত দেন।

তার এ সততার জন্য ডিএমপির কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া তাকে পুরস্কৃত করেন।
 
ডিএমপির উপ-কমিশনার মারুফ হাসান সরকার জানান, সোমবার রাতে লিটন তার ভাইয়ের বাসা থেকে কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন।  পথে বিমানবন্দর গোলচত্বর এলাকায় এক ব্যক্তিকে কালো ব্যাগ হাতে দেখে সন্দেহ হয় তার।

তিনি জানান, নিজের পরিচয় দিয়ে তার সাথে কথাবার্তার একপর্যায়ে লিটনের সন্দেহ হলে ওই ব্যক্তির ব্যাগ তল্লাশি করে ফেনসিডিল দেখতে পান।  এসময় জুয়েল পালানোর চেষ্টা করলে তাকে ঝাপটে ধরে ফেলেন লিটন সুতার।  পরে বিমানবন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফেনসিডিলসহ জুয়েলকে আটক করে।

মারুফ হাসান জানান, কনস্টেবল শ্রী লিটন সুতার গত ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর শেরাটন মোড়ে রাস্তায় পরিত্যক্ত অবস্থায় ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মূল্যমানের পে-অর্ডার ও মূল্যবান কাগজপত্র পেয়েছিলেন।  পরে এগুলো মালিক সামিট কমিউনিকেশনস্ লিমিটেডকে ফেরত দেন তিনি।

তার এ সততার জন্য ডিএমপির কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া তাকে পুরস্কৃত করেন।
 ৮ মার্চ,২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এমআর/এসএম

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে