নিউজ ডেস্ক : রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিজানে অস্ত্রধারীদের কাছে জিম্মি পরিস্থিতি সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে তদারক করা হচ্ছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বাহিনীর শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।
সরকারের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, জিম্মিকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের দাবি দাওয়া জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। সবচেয়ে কম ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে জিম্মিদের উদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া চেষ্টা করা হচ্ছে। ধারণা করা যায়, র্যাব প্রধান বেনজির আহমেদ কিছুক্ষণ আগে গণমাধ্যমকে যা জানিয়েছিলেন, সেই ধারাতেই এই সংকট সমাধানের চেষ্টা চলছে।
এদিকে, জিম্মিকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে শান্তিপূর্ণভাবে সমস্যার সমাধান করতে চাইছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র্যাব) মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ। রাত ১১ টা ২০ মিনিটের দিকে গুলশান ৭৯ নম্বর রোডে ঘটনাস্থল ‘ও কিচেন’ এর অদূরে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
বেনজির আহমেদ বলেছেন, রেস্টুরেন্টে দেশি-বিদেশি বেশকিছু সংখ্যক মানুষ খেতে এসেছিলেন। দুর্বৃত্তরা তাদের জিম্মি করেছে। আমাদের কাছে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। এখন আমরা ওদের সঙ্গে কথা বলে তাদের কি সমস্যা, তারা কি চাচ্ছে তা জেনে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবো।
ইতিমধ্যেই অস্ত্রধারীদের হামলায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম ও বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সালাউদ্দিন নিহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, গুলশানের হলি আর্টিজেন রেস্টুরেন্টেতে সন্ত্রাসীরা বিদেশিসহ কমপক্ষে ২০জন নাগরিককে জিম্মি করে রেখেছে। রেস্টুরেন্টের ভেতর থেকেই ৮-৯ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা প্রথমে পুলিশের ওপর গুলি ও বোমা নিক্ষেপ করে। হোটেলের আশপাশ এলাকা পুলিশ ঘিরে রেখেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সন্ত্রাসীদের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র রয়েছে। পুলিশ ও র্যাবের বিশেষ ইউনিট হোটেল থেকে জিম্মিদের উদ্ধারের পরিকল্পনা করছে।
উল্লেখ্য, গুলশানের হলি আর্টিজেন রেস্টুরেন্টেতে সন্ত্রাসীরা বিদেশিসহ কমপক্ষে ২০জন নাগরিককে জিম্মি করে রেখেছে। রেস্টুরেন্টের ভেতর থেকেই ৮-৯ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা প্রথমে পুলিশের ওপর গুলি ও বোমা নিক্ষেপ করে। হোটেলের আশপাশ এলাকা পুলিশ ঘিরে রেখেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সন্ত্রাসীদের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র রয়েছে। পুলিশ ও র্যাবের বিশেষ ইউনিট হোটেল থেকে জিম্মিদের উদ্ধারের পরিকল্পনা করছে।
২ জুলাই ২০১৬/এমটি নিউজ২৪/এসবি/এসএস