স্পোর্টস ডেস্ক : আমি স্যারের (কোচ বিশ্বেশ্বর নন্দী) কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকব। উনি আমার কাছে দেব সমতূল্য। ২০০৭ সালে জুনিয়র ন্যাশনালে আমি দু’টো রুপোর পদক পেয়েছিলাম। সেইসঙ্গে দলগত বিভাগে সোনাও জয় করেছিলাম। ২০০৯ সালে আমি ভারতীয় ক্যাম্পে যোগদান করি। সেখানে আমাকে প্রথমেই একটা প্রশ্ন করা হয়েছিল, আমি ভারতীয় নাকি বাংলাদেশি?
ভারতীয় জিমন্যাস্টিক্স দীপা কর্মকার এসব কথা বলেছেন।
দীপা বলেন, আমি জানতাম, রিওতে পদক জয় করা খুব শক্ত। সে কারণেই আমি অনুশীলনে প্রোদুনোভা ভল্টটা ১ হাজার বার প্র্যাকটিস করেছিলাম। তবে ফাইনালের ছাড়পত্র পেয়ে যাওয়ার পর আমার খুব আনন্দ হয়েছিল। এই ফলাফল আমার স্যারের জন্যই করতে পেরেছিলাম। কারণ আমার এই সাফল্যের জন্য তিনি জীবনে অনেক কিছু উৎসর্গ করেছেন।
তিনি আরো বলেন, শুরুর দিকে জিমন্যাস্টিক্স বিষয়টা কী তাই জানতাম না। ফলে এই বিষয়ের উপর আমার খুব একটা আগ্রহও ছিল না।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬/এমটিনিউজ২৪.কম/এমকেএইচ