স্পোর্টস ডেস্ক: ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র এক বল খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। কিন্তু বোলিংয়ে শুরুতে সুযোগ পেলেও ওই ওভারে দিয়েছেন ৯ রান! খরুচে বোলিংয়ের উদাহরণ দিয়েছেন পরের দুই ওভারেও। দ্বিতীয় ওভারে ১৫ ও তৃতীয় ওভারে দেন আরও ১০ রান। মোট ৩১ রান দিলেও ঝুলিতে ছিল না কোনও উইকেট। সাকিবের এমন বিবর্ণ বোলিংয়ের ম্যাচে হারটাও যেন কাম্য ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের। গুজরাট লায়ন্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে কেকেআর।
৫ ম্যাচ পর একাদশে ঢুকেছিলেন সাকিব আল হাসান। টস হেরে কলকাতা নাইট রাইডার্স ব্যাটিংয়ে নামলে একেবারে শেষ দিকে ব্যাট করার সুযোগ পান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। শেষ বলে খেলতে নেমে এক রান করারই সুযোগ পান কেকেআর তারকা। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেট হারিয়ে গুজরাটের বিপক্ষে কেকেআর সংগ্রহ করেছে ১৮৭ রান।
স্বাগতিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই মাঠে শুরুতেই ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন স্পিনার নারিন। আর নেমেই ঝড়ো গতিতে ব্যাট চালাতে থাকেন। পাওয়ার প্লের পুরো ফায়দাই তুলে নেন। যেখানে ৩.২ ওভারেই আসে ৪৫ রান। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪২ রানে রায়নার বলে আর স্থির থাকতে পারলেন না নারিন। ফকনারকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। অবশ্য পরে অধিনায়ক গম্ভীর ও উথাপ্পা হাত চালিয়ে খেলেন। গম্ভীর ৩৩ রান করলেও ৪৮ বলে ৭২ রান করেন উথাপ্পা। তার ইনিংসে ছিল ৮টি চার ও দুটি ছয়।
এরপর উথাপ্পা ফিরলে একেবারে শেষ ওভারে থাম্পির ওভারে একে একে বিদায় নেন মনিশ পান্ডে ও সূর্য কুমার। শেষ বলে তখনই ব্যাট করতে নামেন সাকিব। এক বলে মাত্র এক রান নিলে ১৮৭ রানই দাঁড়ায় কলকাতার পুঁজি। যা এবারের আসরে দলটির সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
জবাবে খেলতে নেমে আগের ম্যাচেরই যেন প্রতিশোধ নেয় গুজরাট। ম্যাককালাম-ফিঞ্চের জুটিতে ৩.৩ ওভারেই আসে ৪২। ফিঞ্চ ৩১ রানে ফিরলে ৩৩ রানে ফিরে যান ম্যাককালামও। অবশ্য পরের কাজ সহজ করে দেন অধিনায়ক সুরেশ রায়না। ৪৬ বলে ঝড়ো ৮৪ রান করেন তিনি। জয়ের মঞ্চ বানিয়ে বিদায় নিলেও ততক্ষণে জয়ের কাছাকাছি গুজরাট। ষষ্ঠ উইকেটে জাদেজার সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন তিনি। শেষ দিকে ১৮.২ ওভারে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন রবিন্দ্র জাদেজা (১৯) ও জেমস ফকনার (৪)।
শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে গুজরাট। অথচ এই দলটির বিপক্ষেই এই আসরে শুরুতে বিশ্বরেকর্ড গড়ে জিতেছিল কেকেআর। কলকাতারই ঘরের মাঠে সেই হারের প্রতিশোধ নিল ফিরতি ম্যাচে।
ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র এক বল খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। কিন্তু বোলিংয়ে শুরুতে সুযোগ পেলেও ওই ওভারে দিয়েছেন ৯ রান! খরুচে বোলিংয়ের উদাহরণ দিয়েছেন পরের দুই ওভারেও। দ্বিতীয় ওভারে ১৫ ও তৃতীয় ওভারে দেন আরও ১০ রান। মোট ৩১ রান দিলেও ঝুলিতে ছিল না কোনও উইকেট। সাকিবের এমন বিবর্ণ বোলিংয়ের ম্যাচে হারটাও যেন কাম্য ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সের। গুজরাট লায়ন্সের কাছে ৪ উইকেটে হেরেছে কেকেআর।
৫ ম্যাচ পর একাদশে ঢুকেছিলেন সাকিব আল হাসান। টস হেরে কলকাতা নাইট রাইডার্স ব্যাটিংয়ে নামলে একেবারে শেষ দিকে ব্যাট করার সুযোগ পান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। শেষ বলে খেলতে নেমে এক রান করারই সুযোগ পান কেকেআর তারকা। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেট হারিয়ে গুজরাটের বিপক্ষে কেকেআর সংগ্রহ করেছে ১৮৭ রান।
স্বাগতিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই মাঠে শুরুতেই ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন স্পিনার নারিন। আর নেমেই ঝড়ো গতিতে ব্যাট চালাতে থাকেন। পাওয়ার প্লের পুরো ফায়দাই তুলে নেন। যেখানে ৩.২ ওভারেই আসে ৪৫ রান। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪২ রানে রায়নার বলে আর স্থির থাকতে পারলেন না নারিন। ফকনারকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। অবশ্য পরে অধিনায়ক গম্ভীর ও উথাপ্পা হাত চালিয়ে খেলেন। গম্ভীর ৩৩ রান করলেও ৪৮ বলে ৭২ রান করেন উথাপ্পা। তার ইনিংসে ছিল ৮টি চার ও দুটি ছয়।
এরপর উথাপ্পা ফিরলে একেবারে শেষ ওভারে থাম্পির ওভারে একে একে বিদায় নেন মনিশ পান্ডে ও সূর্য কুমার। শেষ বলে তখনই ব্যাট করতে নামেন সাকিব। এক বলে মাত্র এক রান নিলে ১৮৭ রানই দাঁড়ায় কলকাতার পুঁজি। যা এবারের আসরে দলটির সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
জবাবে খেলতে নেমে আগের ম্যাচেরই যেন প্রতিশোধ নেয় গুজরাট। ম্যাককালাম-ফিঞ্চের জুটিতে ৩.৩ ওভারেই আসে ৪২। ফিঞ্চ ৩১ রানে ফিরলে ৩৩ রানে ফিরে যান ম্যাককালামও। অবশ্য পরের কাজ সহজ করে দেন অধিনায়ক সুরেশ রায়না। ৪৬ বলে ঝড়ো ৮৪ রান করেন তিনি। জয়ের মঞ্চ বানিয়ে বিদায় নিলেও ততক্ষণে জয়ের কাছাকাছি গুজরাট। ষষ্ঠ উইকেটে জাদেজার সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন তিনি। শেষ দিকে ১৮.২ ওভারে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন রবিন্দ্র জাদেজা (১৯) ও জেমস ফকনার (৪)।
শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে গুজরাট। অথচ এই দলটির বিপক্ষেই এই আসরে শুরুতে বিশ্বরেকর্ড গড়ে জিতেছিল কেকেআর। কলকাতারই ঘরের মাঠে সেই হারের প্রতিশোধ নিল ফিরতি ম্যাচে।
২২ এপ্রিল ২০১৭/এমটি নিউজ২৪/এইচএস/কেএস