স্পোর্টস ডেস্ক : ইউরোপ জুড়েই ব্রাজিলিয়ান ফুলব্যাক নিয়ে মাতামাতি। রবার্তো কার্লোসের পূর্বসূরি হিসেবে দানি আলভেজ ও মার্সেলোও কিংবদন্তি হয়ে গেছেন ক্লাব ফুটবলে।
ফিলিপে লুইস, অ্যালেক্স সান্দ্রো, দানিলো, মিলিতাওরা সে পর্যায়ে না গেলেও দলবদলের বাজারে তাদের জন্য খুব একটা কম খসেনি পরাশক্তিদের।দানিলো অ্যাভেলার সে পর্যায়েও যেতে পারেননি।
কিন্তু এই ফুলব্যাকের অভিজ্ঞতার ভান্ডার মার্সেলোদের চেয়েও বেশি। হাজার হলেও যু'দ্ধের অ'স্ত্র নিয়ে ফুটবল প্রশিক্ষণ করতে পারা দাবি কয়জনই করতে পারেন! ৩০ বছর বয়সী অ্যাভেলারের ক্যারিয়ার ১২ বছরের। এই এক যুগে কম দেশ ঘোরা হয়নি।
ইউরোপের তিনটি শীর্ষ লিগে খেলেছেন। জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্সে যাওয়ার আগেই অবশ্য ইউক্রেনে খেলা হয়ে গেছে তার। আর সেখানে খেলার সুবাদেই পেয়েছেন অনন্য এক অর্জন। একে-৪৭ হাতে নিয়ে অনুশীলন করেছেন সেখানে।
ছয় বছর আগেই কারপাতি লভিভের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়েছে অ্যাভেলারের। করিন্থিয়ানসে ফিরে আসা এই ডিফেন্ডার গতকাল ব্রাজিলিয়ান লিগের ম্যাচ শেষে হঠাৎ করে পুরোনো অভিজ্ঞতার কথা জানালেন।
আমি যখন ইউক্রেনে খেলতাম, ‘আমাদের কোচ এক সামরিক ঘাঁটিতে নিয়ে গিয়েছিলেন অনুপ্রাণিত করার জন্য। আমরা একটা একে -৪৭ দিয়ে গু'লিব'র্ষণ করেছিলাম। আমাদের মধ্যে একজন তো বাজুকাও ব্যবহার করেছিল।’
ভ'য়ংকর সব অ'স্ত্র দিয়ে অনুশীলন করে অনুপ্রাণিত করেও যে দলের অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি সেটাও জানালেন অ্যাভেলার, ‘পরের দিনই খেলা ছিল। আমরা ৫-০ গোলে হেরেছিলাম!’