স্পোর্টস ডেস্ক : ভারত ক্রিকেটের কিংবদন্তী জগমোহন ডালমিয়ার প্রয়াণের সঙ্গেই শেষ হয়ে গেল একটা অধ্যায়৷ একঝলকে ফিরে দেখা যাক, ডালমিয়ার বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের কিছু মুহূর্ত৷
১৯৪০-এর ৩০ মে, কলকাতার মারোয়াড়ি পরিবারে জন্মেছিলেন ডালমিয়া।
স্কটিশ চার্চ কলেজের ক্রিকেট টিমেও খেলছিলেন ডালমিয়া।
ক্লাব ক্রিকেটে শুরুটা উইকেটরিপার হিসেবেই করেন ডালমিয়া৷
ক্লাব পর্যায়ে ডাবল সেঞ্চুরিও রয়েছে ডালমিয়ার।
ষাটের দশকে পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দিয়ে খেলা থেকে অব্যাহতি নেন। বাবার ফার্ম এমএল ডালমিয়া অ্যান্ড কোং-এ যোগ দিয়েছিলেন৷
ক্রিকেট প্রশাসনে হাতেখড়ি তার এক দশকের মধ্যেই।
১৯৭৯-এ ভারতীয় বোর্ডে যোগ দিয়ে ১৯৮৩-তেই বোর্ডের কোষাধ্যক্ষ হন।
ইন্দ্রজিৎ সিংহ বিন্দ্রা ও ডালমিয়ার যৌথ উদ্যোগে ১৯৮৭ ও ১৯৯৬ উপমহাদেশে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়৷
১৯৯৬-এ ম্যালকম গ্রেকে ২৩-১৩ হারান। দুই তৃতীয়াংশ ভোট না পেয়ে আইসিসি চেয়ারম্যান হতে ব্যর্থ হন ডালমিয়া।
১৯৯৭-এ সর্বসম্মতিক্রমে আইসিসি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
২০০০-এ টিভি রাইটস বিবাদে আইসিসি ছাড়েন।
২০০১-এ ভারতীয় বোর্ড প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন৷
২০০৪-এ বোর্ড নির্বাচনে ডালমিয়ার কাস্টিং ভোটে রণবীর সিংহ মহেন্দ্রের বিতর্কিত জয়।
২০০৫-এ কলকাতায় বোর্ড নির্বাচনে শরদ পওয়ারের কাছে ডালমিয়া গোষ্ঠীর পরাজয়।
২০০৬-এ তহবিল তছরুপের অভিযোগে বোর্ড থেকে বহিষ্কৃত হতে হয় ডালমিয়াকে, যার জেরে সিএবি-ও ছাড়েন তিনি।
২০০৭-এ কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হন ডালমিয়া।
২০০৮এ ফের সিএবি প্রেসিডেন্ট।
২০১৩-এ স্পট ফিক্সিংয়ের জেরে এন শ্রীনিবাসন সরে দাঁড়ালে বোর্ডের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানের দায়িত্বে আসেন ডালমিয়া।
২০১৫-এর ফের ভারতীয় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত।
২০১৫-এর ২০ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে জীবনাবসান৷
২১ সেপ্টেম্বর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/এমআর/এসএম