তিমির ইমোজি বিক্রি করে ১২ বছর বয়সী এক কিশোর আয় করেছে তিন কোটিও বেশি টাকা। উইয়ার্ড হোয়েলস নামে পিক্সেল আর্টওয়ার্কের একটি সিরিজ বিক্রি করে ওই কিশোর এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করেছে বলে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লন্ডনের বাসিন্দা বেনিয়ামিন আহমেদ তার জিডিটাল তিমির ইমোজি নন ফাঙ্গিবল টোকেন (এনএফটি) হিসেবে বিক্রি করে। আহমেদ তার সংগ্রহের তিন হাজার ৩৫০টি তিমি বিক্রি করে উপার্জিত অর্থ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রোগ্রামেবল ব্লকচেইন ইথেরিয়ামে ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
পাঁচ বছর বয়স থেকে কোডিংয়ে হাতেখড়ি হয় বেনিয়ামিনের।সফটওয়্যার ডেলেলপার বাবা ইমরানই তাকে কোডিং শেখান।
ডিজিটাল তিমি তৈরির আগে বেনিয়ামিন মাইনক্রাফ্ট-অনুপ্রাণিত ডিজিটাল-আর্ট কালেকশন তৈরি করেছিল বেনিয়ামিন। তবে সেটা অবশ্য বেশি দামে বিক্রি করতে পারেনি সে। নিজের প্রোগ্রাম ব্যবহার করেই সেই তিন হাজার ৩৫০ টি তিমির ইমোজি তৈরি করেছিল বেনিয়ামিন।এক সাথে সবগুলো বিক্রি করতে পারে বেশ খুশি এই কিশোর।
বর্তমানে সুপারহিরো থিমের ডিজিটাল আর্ট কালেকশন নিয়ে কাজ করছে বেনিয়ামিন। বেনিয়ামিনের কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই।শুধু ক্রিপ্টোকারেন্সি ওয়ালেট আছে।চলতি বছরের শুরুতেই এনএফটি সম্পর্কে জানতে পারে সে।