মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০১৬, ০৭:৫৪:৫৬

ভালোবাসার আতুঁরঘর ইয়াসিন ইমতিয়াজ

ভালোবাসার আতুঁরঘর ইয়াসিন ইমতিয়াজ

সবুজ আলম ফিরোজ: ১৪ সাল শুরু ঢাকা শহরের পথযাত্রা। সেই থেকে শুরু হয় চ্যালেন্জিং পেশা সাংবাদিকতা। অবিরাম পরিশ্রমের কোন কুলকিনারা ছিলনা। সাতরাচ্ছি নদীর মাঝখানে। পড়তে হয়েছে নানান প্রতিবন্ধকতার সম্মুক্ষীন। একই সাথে পেয়েছি বহু মানুষের হতাশার বানী। মনবল শক্ত রেখে নিজের জায়গাতে দাড়িয়ে ছিলাম অবিরাম। আশারবাণী ও সাহসিকতা দেওয়ার মত ভালো মানুষ পৃথিবীতে আছে তা আগে জানা ছিলনা। সাফল্য অর্জন এবং সাহসিকতা দেওয়ার মত মানুষের নাম বলতে গেলে প্রথমে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার সাথে যার নাম আসে তিনি হলেন ভালোবাসার আতুঁরঘর ইয়সিন ইমতিয়াজ ভাই।

পরিচয় পর্বটা আরেকটু খোলাসা করে বলা যাক, বিভিন্ন মানুষের বক্তব্যই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের খারাপ দিক বেশী দেখলেও আমার কাছে ভালো দিকটাই বেশী। যাই হোক হঠাৎ একদিন ফেসবুকওয়ালে দেখতে পাই সুন্দর প্রোফাইল পিকচার ওয়ালা একটি আইডি। প্রোফাইল পিকচার এতটাই সুন্দর যে প্রেম পাগলরা প্রেমে পড়তেই বাধ্য। ততক্ষনে ডুকে যাই আইডির ভিতরে। দেখতে পা্ই আরও প্রেম পাগলের মন কেড়ে নেওয়ার মত ছবি। উচ্চতা এবং বডি নিয়ে কেউ প্রশ্ন রাখতেই পারবেনা। সেই সাথে যদি চোখের দৃষ্টি কেড়ে নেয় মন, প্রেমিকার কাছে ছুটবে প্রেমিকের দল। কথাটি প্রাবন্ধিক হলেও একদম সত্য ভালোবাসার আতুঁরঘর প্রিয় ইয়াসিন ইমতিয়াজ ভাইয়ের জন্য।

যেমন সুন্দর চেহারা অধিকারী ঠিক তেমনি মনটা একটি উজ্জল নক্ষত্র। আমার পরিবর্তে যদি কোন আপুরা হতো তবে ঘটনা ঘটে যেতো উল্টো। প্রেম ভালোবাসা নিয়েই মানুষের বেঁচে থাকা। যাই হোক ভালোবাসার আতুঁরঘরকে পাঠাইলাম ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট। দুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যে চলে আসে গ্রহন করার নটিফিকেশান। আমাকে কিছুক্ষুন ভাবান্বিত করেছে। পরক্ষনেই ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে ধন্যবাদ জানিয়ে সালাম পাঠাই।

সঙ্গে সঙ্গে চলে আসে ফেসবুকের ঐ প্রান্ত থেকে প্রতিউত্তর। এই ভাবে ধীরে ধীরে কথা হয়। কিছুক্ষন ভাবতেও শুরু করি। অন্য কোন সেলিব্রেটিকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট পাঠানো হলে মাস কি বছর চলে যায় ফিরে আসেনা গ্রহন করার নটিফিকেশান। ঝুলে থাকতে থাকতে কখন যে হতবাগা ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্টের গলায় ফাঁস পড়ে যায় তাতো বলা মুশকিল। অবশ্যক আজাইরগা যারে তারে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট পাঠানোর অভ্যাস আমার একদম নেই। তবে এখানে ভালোবাসার আতুঁরঘর ইয়াসিন ইমতিয়াজ ভাই ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্টকে নির্যাতনী ফাঁসি থেকে মুক্তি দিয়ে সধরে গ্রহন করে পরবর্তি দিয়েছেন বুক ভরা ভালোবাসা সাফল্য অর্জনের সাহসিকতা।

যা আমার কাছে মহামূল্যবান একবস্তু। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যোগাযোগে যা বুঝতে পেরেছি মজার মানুষ এবং মিশুক প্রকৃতির ভালোবাসার আতুঁরঘর ইয়াসিন ইমতিয়াজ ভাই। তবে কষ্টদায়ক বিষয় হলো এখন পর্যন্ত দেখা করার হয়নি ভালোবাসার আতুঁরঘরের সাথে। বিবেকের আদালতের শুনানীতে দোষী সাবস্ত্য হয়ছি আমি নিজেই। কি আর করার তাৎক্ষনিক বিবেকের কাছে আত্নসমর্পন করে বলি খুব শিগগিরই দেখা ভালোবাসার আতুঁরঘরের সাথে। আসলেই বিবেকেই পারে সঠিক রায় দিতে। হয়তো পাঠকরা ভাবচ্ছেন নামের সাথে কেন ভালোবাসার আতুঁরঘর যোগ করছি। খুব সহজে উত্তর দিয়েই শেষ করবো, অপুরান্ত ভালোবাসা আর অতিরিক্ত সাংবাদিকতায় পেশায় সাহসিকা প্রদানের জন্য আদর করে নাম দিয়েছি ভালোবাসার আতুঁরঘর

কিছুদিন আগে ফেসবুকে জানতে পারি ভালোবাসার আতুঁরঘর ইয়াসিন ইমতিয়াজ নতুন করে লন্ডন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে (এলআইএস) বাংলা বিভাগে লেকচার হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তাই সর্বদাই ভালোবাসার সাথে দোয়াতো থাকবেই। লক্ষ্যে উদ্দ্যেশের শেষ প্রান্তে আপনাকে দেখতে চাই ভালোবেসে এমনটাই প্রত্যাশা করতেই পারি। আপনার সুস্বাস্থ কামনা করছি। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন প্রিয় ভালোবাসার আতুঁরঘর।

লেখক: সবুজ আলম ফিরোজ

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে