দেশ স্বাধীনের পর গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে এ রাস্তাটি সংস্কার ও পাকাকরণের দাবী উঠেছে বহুবার। বিভিন্নসময় জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে রাস্তাটি নির্মাণের জন্য আশ্বাসও পাওয়া গেছে। কিন্তু আজও তা বাস্তবায়িত হয়নি। রাস্তাটি সংস্কার ও পাকাকরণের অভাবে শুষ্ক মৌসুম যেমন-তেমন প্রতিবছরবর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি এবং পাহাড়ি ঢলের পানিতে রাস্তাটিতলিয়ে যায়। আর গ্রামবাসীর রাস্তা পারাপারে দূর্ভোগেরসীমা থাকেনা। সেই সাথে পানিবন্দী হয়ে পড়ে বিল এলাকা পরিচিত উল্লিখিত এলাকা গুলো।
গত ক’দিনের অবিরামবর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়িঢলের পানিতে এখন গ্রামের শতশত লোকের পারাপারের একমাত্র মাধ্যম হয়ে দাড়িয়েছে নৌকা।
উল্লেখ্য, রাস্তাটি সংস্কার ও পাকাকরণ করানা হলেও ২০০৪ সালে এ রাস্তার গজারমারীতে এলজিইডি’র ১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে একটি ব্রীজ। কিন্তু ব্রিজ সংলগ্ন রাস্তা নির্মাণ না করেই ব্রীজ নির্মাণ করায় শুষ্ক মৌসুমেও ব্রীজটি গ্রামবাসীর দূর্ভোগের কারণহয়ে দাঁড়িয়েছে।
গ্রামের একাধিক লোকের ভাষ্য মতে, রাস্তা সংস্কার ও পাকাকরণ করাহলে এসব এলাকায় কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নের পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলার সাথে এ উপজেলা যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নহবে।
২৪ আগস্ট, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/প্রতিনিধি/এইচএস/কেএস