 
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                                                                    
এর আগে পুলিশ ও বনবিভাগ মৃত হাতির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।
ময়নাতদন্তকারী ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. রেজাউল হক ভূঁইয়া বলেন, হাতিটির মাথায়, ঘাড়ে, পেটের ডানদিকে তিনটি গুলি ও পিঠে প্রায় চার ইঞ্চি লম্বা ও ছয় ইঞ্চি গভীর ধারালো অস্ত্রের একটি ক্ষত রয়েছে।  গুলি এবং ধারালো অস্ত্রের আঘাতেই হাতিটির মৃত্যু হযেছে বলে জানান তিনি।
তিনি জানান, তবে হাতির দাঁতগুলো পাওয়া যায়নি।  দাঁতগুলো গোড়া থেকে কেটে নেয়ার আলামত পাওয়া গেছে।  লেজের কিছু অংশও কেটে নেয়া হয়েছে।
শেরপুর প্রকৃতি, বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. কামারুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, বন্যহাতি হত্যার ঘটনায় ঝিনাইগাতী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।  দুপুরে মৃত হাতিটির ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করে বিকেলে ঘটনাস্থলের পাশেই মাটিচাপা দেয়া হয়।
ঝিনাইগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, মৃত হাতিটির সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের পর মাটিচাপা দেয়া হয়েছে।  এ ব্যাপারে বন বিভাগের পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরিও করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
পুলিশ ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের ১১০৩ ও ১১০৪ নং সীমানা পিলারের মাঝামাঝি কাটা তারের বেড়া সংলগ্ন ১৫০ গজ ভেতরে বাংলাদেশ অংশে একটি পাহাড়ের ঢালে ধানক্ষেতে হাতিটির মরদেহ পাওয়া যায়।
২৫ আগস্ট,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/প্রতিনিধি/এমআর
 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                