নিউজ ডেস্ক : ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে বঙ্গোপসাগরে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের তুলনায় কয়েক ফুট বেড়েছে। এর ওপর চলছে অমাবস্যার প্রভাব। শুক্রবার জোয়ারের ধাক্কায় ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি ঢুকে কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও টেকনাফ উপজেলার ২২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
এর মধ্যে কুতুবদিয়ার আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের কুমিরছড়া, পশ্চিম তাবলেরচর, কাহারপাড়া, উত্তর ধুরুং ইউনিয়নের কায়সার পাড়া, নয়াকাটা, আকবর বলী পাড়াঘাট, সতরউদ্দিন পাড়া, লেমশিখালী ইউনিয়নের পেয়ারাকাটা, কৈয়ারবিলের মলমচর ও বড়ঘোপ ইউনিয়নের আজম কলোনি, আমজাখালী ও মুরালিয়া গ্রামের কয়েক শ ঘরবাড়ি জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। কয়েকটি গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারকে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে আনা হয়েছে।